নিজস্ব প্রতিবেদন- স্ত্রী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে একসঙ্গেই সংসার করতে চান। আদালতকে এমনটাই জানিয়েছিলেন রোশন সিং। আদালতের পরিভাষায় একে বধূ ফিরিয়ে আনার মামলা বলা হয়। রোশন (Roshan Singh) আগেই জানিয়েছিলেন, অভিনেতা-স্ত্রী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায় ও তিনি বেশ কয়েক মাস ধরেই আলাদা থাকছিলেন। কিন্তু একটা পর্যায়ে গিয়ে তাঁর মনে হয় যে, তিনি পুনর্মিলনের একটা সুযোগ চান। তাই আদালতে বধূ ফেরানোর মামলা করেন। বুধবার সেই মামলার শুনানি ছিল। ১৮ জুন আদালতে হাজির হওয়ার সমন গ্রহণ করেও ১৪ জুলাই আদালতে আসেন নি শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায় (Srabanti Chatterjee)।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বুধবার শ্রাবন্তীর শিয়ালদহ আদালতে না আসা নিয়ে রোশনের আইনজীবী শ্যামল মণ্ডল জানান, কড়া বিধিনিষেধের কথা মাথায় রেখেই অনেকেই এখন বাইরে যেতে চাইছেন না। সেই কারণেই আদালত আরেকটি দিন ধার্য করেছেন। সেদিন শ্রাবন্তী ও রোশন দু পক্ষকেই আদালতে আসতে হবে। তবে কোনও একপক্ষ (এক্ষেত্রে শ্রাবন্তী) যদি হাজির না হন, তাহলে কী হতে পারে? আইনজীবীর মতে, আদালত চাইলে একতরফা শুনানি করতে পারেন।


সেক্ষেত্রে কি একতরফা রায়ও দিতে পারে আদালত? রোশনের আইনজীবীর মতে, আদালত মনে করলে, শ্রাবন্তী পরবর্তী দিনেও আদালতে হাজিরা না দিলে, রোশনের বক্তব্য একতরফা ভাবে শুনে রোশনকে শ্রাবন্তীর সঙ্গে থাকার নির্দেশ দিতে পারে আদালত। কিন্তু শ্রাবন্তী কি তা চাইবেন? নাকি আদালতে হাজির হয়ে নিজের বক্তব্য রাখবেন।


আরও পড়ুন: গাউনের উপর ব্রেস্ট পাম্প লাগিয়ে Cannes-র রেড কার্পেটে মাতৃত্বের বার্তা Diipa-র


শ্রাবন্তীকে ঘিরে ইদানিং সোশ্যাল মিডিয়ায় যা যা ছবি এবং ঘটনাক্রম প্রকাশিত হচ্ছে, তা নিয়ে ক্রমশই জল্পনা বাড়ছে। এদিকে বধূ ফেরানোর মামলা করেছেন বটে রোশন, কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়াতে তিনিও যা যা পোস্ট করছেন, তা নিয়েও চাপানউতোর চলছেই। এই পরিস্থিতিতে বধূ ফেরানোর মামলায় শ্রাবন্তীর হাজিরা না দেওয়া নতুন মাত্রা যোগ করল।