নিজস্ব প্রতিবেদন : সালটা ২০০২। ওই সালেই সলমন খানের সঙ্গে ব্রেকআপ হয়ে যায় ঐশ্বর্য রাই-এর। বিচ্ছেদের পর রীতিমত সাংবাদিক সম্মেলন করে, ঐশ্বর্য জানান, সলমনের সঙ্গে আর কোনও সম্পর্ক নেই তাঁর। সলমন যেভাবে তাঁর উপর শারীরিক এবং মানসিকভাবে অত্যাচার চালিয়েছেন, বিচ্ছেদের মাধ্যমে সেসব থেকে মুক্তি পেলেন। কিন্তু, সলমনের মারের দাগ এখনও তাঁর শরীর থেকে মুছে যায়নি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন : ভাবতে পারেন! কাকার হাতে ধর্ষিত হন এই অভিনেত্রী


শুধু তাই নয়, শাহরুখ খান হোক কিংবা অভিষেক বচ্চন, সহ অভিনেতাদের সঙ্গে সব সময়ই ভাল সম্পর্ক তাঁর। কিন্তু, অযথা সব বিষয়ে সন্দেহ সলমনের। যা থেকেই তাঁদের মধ্যে অশান্তির সূত্রপাত। যা আর মেনে নেওয়া যাচ্ছিল না বলেই সলমনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পথ বেছে নেন বলে জানান ঐশ্বর্য। যা নিয়ে ওই সময় সরগরম হয়ে ওঠে পেজ থ্রি-র পাতা। কিন্তু, ঐশ্বর্যর দাবির ভিত্তিতে সলমন পালটা কি বলেন জানেন?


আরও পড়ুন : টেলিভিশনের প্রিয় বউমা হিনা খান-কে 'নোংরা' আক্রমণ,


স্পটবয় ডট কম-এর খবর অনুযায়ী, ঐশ্বর্যর দাবি সঠিক নয় বলে পালটা দাবি করেন সলমন। এমনকী, তিনি কখনও কারও গায়ে হাত তোলেননি বলেও জোর গলায় দাবি করেন বলিউড ‘ভাইজান’। শুটিংয়ের জন্য হাজির যে কোনও বাউন্সার তাঁকে টেনে নিয়ে যেতে পারেন। সেই কারণে তাঁকে কেউ ভয়ও পান না। কিন্তু, কিছু হলেই মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন তিনি। এরপর নাকি নিজেই নিজেকে আঘাত করতে শুরু করেন সলমন। দেওয়ালে মাথাও ঠুকে দেন। তিনি কখনও কাউকে আঘাত করতে পারেন না বলে দাবি করেন সলমন খান।


আরও পড়ুন : বাহুবলীর অবন্তিকাকে মনে আছে? প্রভাসের নায়িকাকে দেখতে চিনতে পারবেন না


পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, একমাত্র পরিচালক সুভাষ ঘাই-কে আঘাত করেছিলেন। যার জন্য পরে ক্ষমাও চেয়ে নেন। মাত্রাতিরিক্ত রাগেই ওই সময় সুভাষ ঘাই-কে আঘাত করেছিলেন বলে জানান সলমন।



তবে সলমন যা-ই বলুন না কেন, ঐশ্বর্য রাই কোনও কিছুকেই পাত্তা দেননি। তিনি বলেন, নিজের আত্মসম্মান অনেক বড় বিষয় তাঁর কাছে। আত্মসম্মান বাদ দিয়ে কোনও কিছু করবেন না। তাই সলমনের সঙ্গে তাঁর কাজ শেষ। পাশাপাশি সলমনের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক যেন দুঃস্বপ্নের মত ছিল। ওই সম্পর্কের ইতি টানতে পেরেছেন বলে তিনি খুশি, এমন মন্তব্যও করেন রাই সুন্দরী।