নিজস্ব প্রতিবেদন:  কৃষ্ণসার হত্যা মামলায় তাঁর জামিন খারিজ হয়ে যেতে পারে, সলমনকে সতর্ক করল জেলা দায়রা আদালত। গত বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ৪ জুলাই ছিল এই মামলার শুনানি। তবে সেদিন জেলা দায়রা আদালতে উপস্থিত ছিলেন না সলমন। আর এতেই বিচারক বেশ বিরক্ত হন। তিনি বলেন, পরের শুনানির দিনও সলমন উপস্থিত না থাকলে তাঁর জামিন খারিজ হয়ে যেতে পারে।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কৃষ্ণসার হত্যা মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে ২৭ সেপ্টেম্বর। প্রসঙ্গত, শ্যুটিং থেকে সময় বের করতে না পারার কারণে তিনি ৪ জুলাই শুনানির দিন উপস্থিত থাকতে পারছেন না বলে আদালতে আবেদন করেছিলেন সলমন। যদিও আদালত সেই আবেদন মানেনি। বিচারক চন্দ্রকুমার সোনগারা ওবং সরকার পক্ষের আইনজীবীও মহিপাল বিষ্ণইও সলমনের আইনজীবীকে এবিষয়ে সতর্ক করেন।


আরও পড়ুন-নুসরতের বিয়েতে কীভাবে সাজব, পরিকল্পনা আগেই করেছিলাম : মিমি



এবিষয়ে সলমনের আইনজীবী আইনজীবী এইচ এম সরস্বত বলেন, " শ্যুটিং থেকে সময় বের করতে না পারার কারণে আদালতে আসতে পারেননি সলমন।  আদালত সলমনকে নির্দেশ দিয়েছে পরবর্তী শুনানির জন্য উপস্থিত থাকার জন্য। আমরা আদালতের এই নির্দেশকে সম্মান করি।" 


২০১৮ সালের ৫ এপ্রিল কৃষ্ণসার হত্যা মামলায় সলমনের পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের সাজা ঘোষণা করে যোধপুর সেন্ট্রাল জেল। এর বিরুদ্ধে জামিনের আবেদন করেন ভাইজান। সলমনের সঙ্গী সইফ আলি খান, টাবু, নীলম এবং সোনালি বেন্দ্রেকে বেকসুর খালাস করে আদালত। প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ সালে 'হাম সাথ সাথ হ্যায়' ছবির শ্যুটিংয়ের জন্য যোধপুর গিয়েছিলেন তাঁরা। সেই সময় এক নাইট সাফারিতে গিয়ে সলমন দুটি কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা করেন বলে অভিযোগ। জামিন পাওয়ার আগে যোধপুর সেন্ট্রাল জেলে দু রাত কাটাতেও হয়েছে সল্লু মিঞাঁকে। 


আরও পড়ুন-সকলের সামনেই স্বামী নিখিলকে ভেবে চিন্তে কথা বলতে বললেন নুসরত! দেখুন কাণ্ড...