নিজস্ব প্রতিবেদন: শহরে একটা খুনের ঘটনা ঘটেছে। আর এই ঘটনায় আসল দোষী কে? তা জানতে নাকানি চোবানি খেতে হচ্ছে পুলিসকে। একদিকে ববি, অন্যদিকে কেশব, পুলিসের সন্দেহর তালিকায় দুজনেই রয়েছে। তবে এদের মধ্যে খুনটা ঠিক কে করেছে? সেটা বুঝতে নাজেহাল অবস্থা পুলিসের। বুধবার, মুক্তিপ্রাপ্ত 'জাজমেন্টাল হ্যায় কেয়া'র ট্রেলার দুই সন্দেহভাজন ববি আর কেশবের অবতারেই ধরা দিয়েছেন কঙ্গনা রানাওয়াত আর রাজকুমার রাও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

'জাজমেন্টাল হ্যায় কেয়া'র ট্রেলার শুরু হয়েছে কঙ্গনাকে দিয়েই। ট্রেলারের শুরুতেই ধরা পড়েছে তার পাগলামো। অন্যদিকে তারই প্রতিবেশী কেশব রূপে রাজকুমার এক্কেবারে ছাপোষা। তার জীবনযাপন এতটাই সাধারণ, যে ববির (কঙ্গনা) সন্দেহের তির কেশবের (রাজকুমার) দিকেই যায়। ববির (কঙ্গনা) ধারনা কেশবের মতো (রাজকুমার) এতটা সাধারণ, ছিমছাম বোধহয় কারোর পক্ষেই হওয়া সম্ভব নয়। কিছু তো একটা গণ্ডোগোল আছে। কেশবই (রাজকুমার) আসল দোষী একথা পুলিসের কাছে প্রমাণের জন্য উঠে পড়ে লাগে ববি। অন্যদিকে কেশব (রাজকুমার) পুলিসের কাছে জানায় ববি (কঙ্গনা) একটু পাগল টাইপের। আর সেকারণেই সে এমনটা করছে। একদিকে ববি আর অন্যদিকে কেশব। একে অপরের দিকে যুক্তি পাল্টা যুক্তিতে খুনের রহস্য সমাধানে নেমে ধাঁধায় বন্দি পুলিস। 'জাজমেন্টাল হ্যায়' ট্রেলার এভাবেই মজাদার ভাবে ধরা পড়েছেন কঙ্গনা ও রাজকুমার।


আরও পড়ুন-জুয়াচক্র চালানোর অভিযোগে গ্রেফাতার ভাগ্যশ্রীর স্বামী


প্রথমে এই ছবির নাম প্রথমে অবশ্য রাখা হয়েছিল 'মেন্টাল হ্যায় কেয়া'। তবে নামটি নিয়ে কড়া নিন্দা করেছিল ইন্ডিয়ান সাইকিয়াট্রিক সোসাইটি'-র সদস্যরা। এমনকি CBFC (সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সার্টিফিকেশন) কে তাঁরা   ছবির নাম পরিবর্তন করার আবেদন জানিয়ে চিঠিও লিখেছিলেন। তাঁদের দাবি ছিল, ছবির আগের নামটি মানসিক ভাবে অসুস্থ মানুষদের সেন্টিমেন্টে আঘাত করতে পারে। তাঁদের সেই আর্জিন মেনে প্রযোজক ও সেন্সর বোর্ডের মধ্যস্থতায় ছবির নতুন নাম রাখা হয়েছে 'জাজমেন্টাল হ্যায় কেয়া'। ২৬ জুলাই মুক্তি পাবে কঙ্গনা-রাজকুমারের এই ছবি।


আরও পড়ুন-বাবা কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের ছবিতে এবার 'লক্ষ্মী ছেলে' উজান