নিজস্ব প্রতিবেদন: দুদিন আগেই চিকিৎসার জন্য আমেরিকা উড়ে গিয়েছিলেন ঋষি কাপুর। সেখবর ২৯ সেপ্টেম্বর টুইট করে জানিয়েছিলেন চিকিৎসার জন্য কিছুদিনের জন্য আমেরিকা যাচ্ছেন তিনি। তবে চিন্তার কোনও কারণ নেই শীঘ্রই ফিরে আসবেন তিনি। আর তাঁর যাওয়ার ঠিক পরপরই মৃত্যু হয় তাঁর মা কৃষ্ণা রাজ কাপুরের। মা যে আর নেই, সেখবর নিশ্চয় তিনি পেয়েছেন তবে চিকিৎসার জন্যই তিনি সেখানে আটকে রয়েছেন ফিরতে পারেননি। 



COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঋষি কাপুরের সঙ্গে আমেরিকায় রয়েছে আর নেই। স্বভাবতই আমেরিকা থেকে ফিরতে পারেননি তিনি। তাঁর সঙ্গে আমেরিকা গিয়েছেন স্ত্রী নীতু সিং কাপুর ও ছেলে রণবীর কাপুর। তাই আদরের ঠাকুমা কৃষ্ণা কাপুরকে শেষবারের জন্য আর দেখতে পারলেন না রণবীর। এজন্য হয়ত তাঁর মন খারাপ নিশ্চয় হবে, তবে উপায় নেই। তবে রণবীরের ঠাকুমা কৃষ্ণা রাজ কাপুরের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানের পুরো কাপুর পরিবারের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন আলিয়া ভাট। করণ জোহরের সঙ্গে আলিয়াকে রাজ কাপুরের চেম্বুরের বাংলোয় পৌঁছতে দেখা যায়। সারাটা দিন তিনি সেখানেই ছিলেন। এমনকি শেষকৃত্যের সময় রণবীরকে ভিডিও কল করতেও দেখা যায় আলিয়াকে। আলিয়ার ফোনে ভেসে ওঠে রণবীরের মুখ। তবে কোনওভাবে নেটওয়ার্কের সমস্যা থাকায় ফোন কেটে দেন আলিয়া। ইতিমধ্যেই এই ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে নেট দুনিয়ায়।


আরও পড়ুন-'প্রাক্তন' অক্ষয়ের বিরুদ্ধে হেনস্থার ইঙ্গিত? বিস্ফোরক রবিনা




এদিন রণবীরের দিদি ঋদ্ধিমা কাপুরের পাশে থাকতেও দেখা যায় আলিয়াকে।



ছবি সৌজন্য : ইনস্টাগ্রাম


প্রসঙ্গত, রণবীর কাপুর তাঁর ঠাকুমার কৃষ্ণা কাপুরের ভীষণ কাছের ও আদরের ছিলেন। এমনকি জানা যায়, ক্যাটরিনা কাইফের সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙার পর রণবীরের নাকি ঠাকুমার কাছে গিয়েই থাকছিলেন। এদিকে  ঠাকুমার কৃষ্ণা রাজ কাপুরের মৃত্যুর পর ভেঙে পড়তে দেখা যায় নাতনি করিনা কাপুর ও ঋদ্ধিমা কাপুরকে। ভীষণ ভাবে কান্না কাটি করছিলেন তাঁরা।  ঠাকুমার শেষকৃত্যের সমস্ত নিয়ম কানন যখন রণধীর কাপুর পালন করছিলেন তখন প্রতি মুহূর্তে বাবা পাশে থাকতে দেখা যায় করিনাকে।







আরও পড়ুন-হিন্দু ও শিখ, উভয় রীতি মেনেই সম্পন্ন হল কৃষ্ণা রাজ কাপুরের শেষকৃত্য


কৃষ্ণা রাজ কাপুরের শেষকৃত্যের পুরো ভিডিও রইন আপনাদের জন্য...


প্রসঙ্গত, কৃষ্ণা রাজ কাপুরই ছিলেন কাপুর পরিবারের সবথেকে প্রবীণ সদস্য।


আরও পড়ুন- দুর্ঘটনায় গত সপ্তাহেই প্রাণ হারিয়েছেন ২ বছরের মেয়ে, এবার চলে গেলেন বাবাও