রানির মাসি দেবশ্রী রায় সম্পর্কে এ কী বললেন মিঠুন চক্রবর্তী!
এবছরই মার্চের ২৩ তারিখ `হিচকি` দিয়ে বড় পর্দায় ফিরছেন রানি মুখার্জি। জীবনের দুর্বল জায়গা, বাধা পার করে কীভাবে সাফল্যের পথে হাঁটা যায়, সেই শিক্ষাই দেবে রানির `হিচকি`। শেখানে জীবনের দুর্বলতা গুলোকেই নিজের শক্তি হিসাবে গড়ে তোলার। সম্প্রতি, `ডান্স ইন্ডিয়া ডান্স` এর সিজন- ৬ ফিল্মের প্রমোশনে হাজির হয়েছিলেন রানি মুখোপাধ্যায়। সেখানে অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর মুখোমুখি হন অভিনেত্রী। মিঠুনকে `মামা` সম্বাধন করে রানির প্রশ্ন ছিল, আপনার জীবনে এমন কী `হিচকি` ছিল, যে বাধা পার করে আপনি সফল অভিনেতা হয়েছেন।
নিজস্ব প্রতিবেদন : এবছরই মার্চের ২৩ তারিখ 'হিচকি' দিয়ে বড় পর্দায় ফিরছেন রানি মুখার্জি। জীবনের দুর্বল জায়গা, বাধা পার করে কীভাবে সাফল্যের পথে হাঁটা যায়, সেই শিক্ষাই দেবে রানির 'হিচকি'। শেখানে জীবনের দুর্বলতা গুলোকেই নিজের শক্তি হিসাবে গড়ে তোলার। সম্প্রতি, 'ডান্স ইন্ডিয়া ডান্স' এর সিজন- ৬ ফিল্মের প্রমোশনে হাজির হয়েছিলেন রানি মুখোপাধ্যায়। সেখানে অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর মুখোমুখি হন অভিনেত্রী। মিঠুনকে 'মামা' সম্বাধন করে রানির প্রশ্ন ছিল, আপনার জীবনে এমন কী 'হিচকি' ছিল, যে বাধা পার করে আপনি সফল অভিনেতা হয়েছেন।
উত্তরে মিঠুন বলেন, ''যখন প্রথম অভিনয়ে আসি, তখন আমার গায়ের রং নিয়ে লোকে হাসাহাসি করত। তখন আমি আয়না দেখে কাঁদতাম। পরে আমি ঠিক করে নিয়েছিলাম আমি এমন এমন কিছু করব যে তখন লোকে আমার গায়ের রঙের দিকে তাকাবেই না। সেই মতই আমি ঠিক করেছিলাম আমি এমন নাচ করব যে লোকে আমার পায়ের দিকেই দেখবে গায়ের রং নয় ''
এদিন রানির সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের কথা বলতে গিয়ে মিঠুন বলেন, ''রানি আমার কাছে চিরকাল ছোট বাচ্চাই থাকবে। রানির মাসি এক সময় বাংলার অন্যতম সেরা অভিনেত্রী ছিল। আমি যখন স্ট্রাগল করছি। তখন দেবশ্রী আমায় ভীষণ সাহায্য করেছে। আমার পাশে দাঁড়িয়েছে। আমি তো অর্ধেক দিন দেবশ্রীর বাড়িতে গিয়েই খাওয়া দাওয়া করতাম।''
পাল্টা রানিও বলেন, এজন্যই তো আমি ওনাকে মামা বলি, এত ভালোবাসি।