নিজস্ব প্রতিবেদন : ​পাকিস্তানের নাম না করে নিজের লড়াই নিজে লড়ুন। পাকিস্তানে কখনও শহিদ বা দেশনায়কদের বাড়ি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় না। তাই  নিজের রাজনৈতিক লড়াই বা অন্য লড়াইয়ের সঙ্গে পাকিস্তানের নাম যোগ করবেন না। কঙ্গনা রানাউতের সঙ্গে মহারাষ্ট্র সরকারের সংঘাতের পর বলিউড অভিনেত্রীকে এভাবেই আক্রমণ করেন পাকিস্তানি সাংবাদিক মেহর তারা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন : ক্ষমতার লোভে বালাসাহেবের আদর্শ 'সোনিয়া সেনার' কাছে বিকিয়ে দিচ্ছে শিবসেনা : কঙ্গনা


টুইটারে সরাসরি কঙ্গনাকে আক্রমণের পরপরই মেহর তারাকে নিয়ে পালটা আক্রমণ শুরু করেন নেট জনতা। কেউ বলতে শুরু করেন, মেহর তারা ঠিক কথাই বলেছেন। পাকিস্তানে কারও বাড়ি, ঘর কিংবা অফিস ভাঙা হয় না, শুধুমাত্র সংখ্যালঘুদের ঘর, বাড়ি ভাঙা হয়। কেউ বলতে শুরু করেন, মেহর ঠিকই বলেছেন। পাকিস্তানে তো শুধু দাউদ ইব্রাহিম, হাফিজ সইদ, ওসামা বিন লাদেন, সালাউদ্দিনদের ঘর, বাড়ি রয়েছে। আবার কেউ বলেন, মেহর ঠিক ধরেছেন। পাকিস্তানে কোনও ভাঙাভাঙি হয় না। সরাসরি মানুষকে শেষ করে দেওয়া হয়। যদিও আক্রমণের মুখে পড়ে মেহর তারা পালটা আর কোনও মন্তব্য করেননি।


আরও পড়ুন : কতজনের মুখ বন্ধ করবেন? উদ্ধব ঠাকরেকে ফের তীব্র আক্রমণ কঙ্গনার






সম্প্রতি মহারাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে কঙ্গনা রানাউতের বাকযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর মুম্বইকে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের সঙ্গে তুলনা করেন কঙ্গনা। তখন থেকেই জোর শোরগোল শুরু হয়। এরপর বুধবার কঙ্গনার পালি হিলের অফিসে বিএমসির তরফে ভাঙচুর শুরু করা হলে, মুম্বইকে পাকিস্তানের সঙ্গে তুলনা করেন অভিনেত্রী। পাশাপাশি মুম্বইতে গণতন্ত্রের মৃত্যু হচ্ছে বলেও আক্রমণ করেন কঙ্গনা। এরপরই অভিনেত্রীকে পালটা আক্রমণ করা হয় শিবসেনার তরফে। মুম্বই পুলিসকে বাবরের সেনা বলে কটাক্ষ করায় পুলিস প্রশাসনের উপর থেকে সাধারণ মানুষের আস্থা সম্পূর্ণ চলে যাবে বলে মন্তব্য করেন এনসিপি নেতা মজিদ মেমন।