Ranveer Singh : ফটোশ্যুটে বিবস্ত্র রণবীর, `শৈল্পিক স্বাধীনতা` বলছেন জাহ্নবী কাপুর
ফটোশ্যুটে বিবস্ত্র হয়েছেন রণবীর সিং (Ranveer Singh)।`পেপার` ম্যাগাজিনের জন্য রণবীরের করা এই ফটোশ্যুট নিয়ে চর্চা চলছেই। রণবীরকে এভাবে দেখে কেউ প্রশংসা করছেন, তো কেউ ভ্রু কুঁচকেছেন। আবার এই ফটোশ্যুটের জন্যই আইনি জটেও জড়িয়েছেন রণবীর। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, এধরনের ফটোশ্যুট করে মহিলাদের নারীত্বকে ছোট করেছেন, তাঁদের অনুভূতিকে আঘাত করেছেন। আবার এই সাহসী ফটোশ্যুটকে কুর্নিশ জানিয়ে অভিনেতার পাশেও দাঁড়িয়েছেন বলিউডের অনেকেই। এবার এই একই বিষয়ে মুখ খুললেন জাহ্নবী কাপুর (Janhvi Kapoor)।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ফটোশ্যুটে বিবস্ত্র হয়েছেন রণবীর সিং (Ranveer Singh)।'পেপার' ম্যাগাজিনের জন্য রণবীরের করা এই ফটোশ্যুট নিয়ে চর্চা চলছেই। রণবীরকে এভাবে দেখে কেউ প্রশংসা করছেন, তো কেউ ভ্রু কুঁচকেছেন। আবার এই ফটোশ্যুটের জন্যই আইনি জটেও জড়িয়েছেন রণবীর। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, এধরনের ফটোশ্যুট করে মহিলাদের নারীত্বকে ছোট করেছেন, তাঁদের অনুভূতিকে আঘাত করেছেন। আবার এই সাহসী ফটোশ্যুটকে কুর্নিশ জানিয়ে অভিনেতার পাশেও দাঁড়িয়েছেন বলিউডের অনেকেই। এবার এই একই বিষয়ে মুখ খুললেন জাহ্নবী কাপুর (Janhvi Kapoor)।
শুক্রবার একটি অনুষ্ঠানে এসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন জাহ্নবী কাপুর। তাঁকে রণবীরের ফটোশ্যুট নিয়ে প্রশ্ন করা হলে জাহ্নবী বলেন, 'আমি মনে করি এটি শৈল্পিক স্বাধীনতা এবং আমি মনে করি না যে কাউকে শৈল্পিক স্বাধীনতার জন্য বিশ্লেষণ করা উচিত।'
আরও পড়ুন-'আমাদেরও না হয় একটু আগুন দেখতে দিলেন!' রণবীরে মজেছেন বিদ্যা...
শুক্রবার এই একই প্রশ্নে বিদ্যা বালান বলেন, 'সমস্যাটা কোথায়? প্রথমবার কোনও পুরুষ এমনটা করেছেন, আমাদেরও একটু দেখতে দিন না।' ফটোশ্যুট নিয়ে রণবীরের বিরুদ্ধে করা FIR প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে বিদ্যা বলেন, 'আমার মনে হয় ওঁদের হাতে বিশেষ কোনও কাজ নেই, তাই এভাবে সময় কাটাচ্ছেন। যদি আপনার পছন্দ না হয়, তাহলে পেপার বন্ধ করে রেখে দিন, কিংবা ফেলে দিন। FIR-এর কী প্রয়োজন আছে?'
আরও পড়ুন-রণবীরের ছবির সেটে দগ্ধ হয়ে মৃত্যু এক সিনেমাকর্মীর
রণবীর এই ফটোশ্যুট নিয়ে মুখ খুলেছিলেন বাঙালি অভিনেত্রী সুমনা চক্রবর্তী। নিজের ইনস্টাস্টোরিতে রণবীর সিং-এর বিরুদ্ধে FIR দায়ের হওয়ার খবর শেয়ার করে সুমনা লেখেন, 'আমি একজন মহিলা। তবে এক্ষেত্রে কোথাও আমার নারীত্বকে ছোট করা হয়েছে বলে আমার মনে হয়নি। এমনকি, আমার অনুভূতিতে আঘাত লাগেনি।' শুধু নিজের বক্তব্যই নয়, বয়সে প্রবীণ, মা শিবর্গ চক্রবর্তীর বক্তব্য তুলে ধরেন সুমনা। সুমনার মা শিবর্গ চক্রবর্তীর লিখেছিলেন, 'ছবিগুলি দারুণ ছিল, একমাত্র ঈশ্বরই জানেন কোন অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে। হয়তো ওরাঁ আরও দেখতে চেয়েছিলেন।'