ওয়েব ডেস্ক: হরিয়ানার অম্বালায় জন্ম ওম রীর। পুনের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট এবং ন্যাশনাল স্কুল অফ ড্রামার প্রাক্তনী ছিলেন তিনি। NSD-তেই আলাপ নাসিরুদ্দিন শাহের সঙ্গে। ১৯৭৬ সালে মারাঠি ছবি ঘাসিরাম কোতওয়াল ছবিতে প্রথম অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে আত্মপ্রকাশ ওম পুরীর। এরপর ১৯৮০ সালে ভাভাই, ১৯৮১ সালে সদগতি, ১৯৮২ সালে অর্ধসত্য, ১৯৮৩ সালে জানে ভি দো ইয়ারো, ১৯৮৬ সালে মির্চ মাসালা এবং ১৯৯২ সালে ধারাভি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


এক দশকে নাসিরুদ্দিন শাহ, স্মিতা পাটিল, শাবানা আজমির সঙ্গে পরপর ছবি করে ভারতীয় সিনেমায় এক বিপ্লব এনেছিলেন ওম পুরী। তবে তাঁর অভিনয় প্রতিভা কেবল সমান্তরাল সিনেমাতেই সিমাবদ্ধ ছিল তা নয়। বলিউডের মূল ধারার সিনেমাতেও তাঁর অভিনয় অতুলনীয়। ঘায়েল, মাচিস, গুপ্ত, চাচি ৪২০, মালামাল উইকলি, পেয়ার তো হোনা হি থা....একের পর এক সুপার হিট ছবিতে ছিলেন ওম পুরী। 


 


হলিউডেও যথেষ্ট জনপ্রিয় ছিলেন তিনি। ১৯৯২ সালে সিটি অফ জয়, ১৯৯৪ সালে দ্য Wolf, ১৯৯৬ সালে দ্য ঘোস্ট অ্যান্ড দ্য ডার্কনেসে অভিনয় করেন তিনি। অভিনয় জীবনে দু দুবার জাতীয় পুরস্কারে সম্মানিত হন ওম পুরী। প্রথমবার ১৯৮২ সালে আরোহন ছবির জন্য। ২ বছর বাদে অর্ধ্য সত্য ছবির জন্য ফের জাতীয় পুরস্কার। ১৯৯০ সালে পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত হন ওম পুরী। ২০০৪ সালে বৃটিশ ফিল্ম ইন্ডাসট্রির পক্ষ থেকে সাম্মানিক পুরস্কার। শুধু হিন্দি নয়। দক্ষিণ ভারতের বেশকয়েকটি ছবিতেও অভিনয় করেছেন ওম পুরী।