নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রথম সপ্তাহে নন্দন ১ প্রেক্ষাগৃহে ঠাঁই পায়নি পরিচালক মানস মুকুল পালের 'সহজ পাঠের গপ্পো'। কোনও কোনও প্রেক্ষাগৃহে আবার ঠাঁই পেলেও নামি দামি পরিচালকের সিনেমার ভিড়ে ঠিকঠাক শো টাইম দেওয়া হয়নি 'সহজ পাঠের গপ্পো'কে।  পরিবর্তে পুজোয় মুক্তি পাওয়া হাজারও সিনেমার মাঝে প্রেক্ষাগৃহ-গুলিতে এক কোণে পড়ে থাকার মতই হাল হয়েছিল জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত এই ছবিটি। তখন অবশ্য বাংলা সিনেমা জগতের বড় কাউকেই সিনেমাটিকে নিয়ে সোশ্যাল সাইটে কথা সরব হতে শোনা যায়নি। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদিকে ষষ্ঠ সপ্তাহের মাথায় পুরো ছবিটাই বদলে গেছে। বাকি সিনেমা ছেড়ে এখন 'সহজ পাঠের গপ্পো' দেখতেই ভিড় জমাচ্ছেন সিনেমাপ্রেমীরা। অনেকেই আবার সিনেমাটির দেখার অনুরোধ করে সোশ্যাল সাইটে লেখালিখিও করছেন। বলা ভালো,  সিনেমাটি নিজ গুণে ঠাঁই করে নিয়েছে শহরের বহু নামি দামি প্রেক্ষাগৃহে, তা আবার পিক আওরে, যা আগে। সেকথা নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে শেয়ার করেছে সিনেমাটির অন্যতম সম্পাদক অনির্বাণ মাইতি।  



তবে একটা কথা না বললেই নয়, বিদেশে শ্যুটিং, নাচ গান, ব্যায়বহুল জাঁকজমক ভরা বাংলা সিনেমার মাঝে সত্যিই মন জিতে নিতে নিয়ে নিজের জায়গা নিজেই করে নিয়েছে 'সহজ পাঠের গপ্পো' তা বেশ স্পষ্ট। তবে যাঁরা এখনও সিনেমাটি দেখে উঠতে পারেননি তাঁদের অন্তত একটা ভালো সিনেমার স্বার্থে সিনেমাটি দেখে ফেলা উচিত।