ওয়েব ডেস্ক : অভিনেত্রী জিয়া খানের মৃত্যু নিয়ে তদন্ত দ্রুত শেষ করার জন্য CBI কে নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। ২০১৩-র ৩ জুন নিজের ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় 'নিঃশব্দ' নায়িকাকে। প্রাথমিকভাবে জিয়া খান আত্মহত্যা করেছেন বলা হলেও মা রাবিয়া মেয়ের মৃত্যুকে 'খুন' বলে উল্লেখ করেন। দাবি করেন CBI তদন্তের। দাবি মোতাবেক ২০১৪-য় বোম্বে হাইকোর্টের নির্দেশে জিয়া খানের মৃত্যু তদন্তভার হাতে নেয় CBI।


জিয়ার মৃত্যুতে বারবারই উঠে এসেছে আদিত্য পাঞ্চোলির ছেলে সূরজ পাঞ্চোলির নাম। বয়ফ্রেন্ড সূরজই জিয়াকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিয়েছিল বলে অভিযোগ। যদিও তাঁর বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগই অস্বীকার করেছেন সূরজ। মৃতদেহের পাশে পাওয়া ৬ পাতার সুইসাইড নোটে জিয়া অবশ্য নাম না করে তাঁর প্রেমিককে কাঠগড়ায় তুলেছিলেন।