নিজস্ব প্রতিবেদন : কাজের হাজার ব্যস্ততা। কিন্তু বছরের এই একটি দিন যত ব্যস্ততাই থাকুক, তবু বোনদের হাত থেকে ফোঁটা নেওয়া চাই-ই-চাই 'আমিই ইন্ডাস্ট্রি' প্রসেনজিত্ চট্টোপাধ্যায়ের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বোনেরা বলেছিলেন ১১টায় তৈরি থাকতে। 'ঘড়ি ধরে' চলতে অভ্যস্ত অভিনেতা ফোঁটার জন্য তৈরিও হয়ে গিয়েছিলেন বেলা ১১টার মধ্যে। কিন্তু একটু দেরিতে এসে উপস্থিত হলেন বোনেরা। বোনেরা দেরি করায় প্রসেনজিত্ কিছুটা অভিমান করেছিলেন ঠিকই, তবে ভাইফোঁটার দিন সব মাফ।


বোন পল্লবীর হাত থেকে ফোঁটা নেন প্রসেনজিত্। চন্দন, কাজলের ফোঁটায় ভাইয়ের মঙ্গলকামনা করেন বোন পল্লবী। দাদা ফিগার সচেতন। খাওয়াদাওয়ায় অনেক বিধিনিষেধ মেনে চলেন। কিন্তু ভাইফোঁটার দিনে বোনের হাত থেকে মিষ্টিমুখ করতে দ্বিধা করেননি প্রসেনজিত্। মাথায় হাত দিয়ে প্রাণভরে আশীর্বাদ করলেন বোনকে। প্রসেনজিত্ চট্টোপাধ্যায়কে ফোঁটা দেন আরেক বোন শর্মিলা সিং ফ্লোরাও।  


ভাইভোঁটার সকালে স্মৃতিমেদুর প্রসেনজিত্ বললেন, ছোটবেলায় সারি দিয়ে বসতেন ১৫ থেকে ২০ জন ভাই। একে একে সবাইকে ফোঁটা দিত বোনেরা। সে এক অন্যরকম আনন্দ ছিল। এখন জীবন ভীষণ ব্যস্ত। তাহলেও ফোঁটার জন্য সারাবছর অপেক্ষা করে থাকেন বাংলার সুপারস্টার। আরও জানান, ভাইফোঁটার উপহার হিসেবে বোনদের হাতে তাঁদের প্রয়োজনীয় জিনিস তুলে দিতেই বেশি পছন্দ করেন দাদা প্রসেনজিত্। আর তাই সারাবছর ধরে লক্ষ্য রাখেন বোনদের কী দরকার রয়েছে।



আরও পড়ুন, পাবলিক ওয়াই-ফাই ব্যবহার নিয়ে চরম সতর্কতা সিইআরটি-র