নিজস্ব প্রতিবেদন: ''সুশান্ত কোনওদিনই দরজা বন্ধ করে ঘুমতে যেত না। তাই সুশান্তের মৃত্যুর পর যখন ওর ঘর ভিতর থেকে বন্ধ ছিল জানতে পারলাম তখন অবাকই হয়েছিলাম।'' Zee নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সম্প্রতি এমনই তথ্য সামনে আনলেন সুশান্তের সহকারী অঙ্কিত আচার্য। এখানেই শেষ নয়, আরও বেশকিছু বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে এনেছেন অঙ্কিত। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অঙ্কিত আচার্যের কথায়, ''২০১৮র অক্টোবরে সুশান্তের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ৩০ কোটি টাকা ছিল। এটা আমি জানি, কারণ আমি নিজেই সেটা দেখেছিলাম। ২০১৯-এর জুলাই মাসে ব্যক্তিগত কিছু কারণে আমি ছুটি নিয়েছিলাম। তারপর যখন কাজে ফিরি আমাকে আর রাখা হয়নি। জানতে পারি রিয়া সুশান্তের সমস্ত পুরনো কর্মীদের বদলে দিয়েছিলেন। আমাকেও চলে যেতে বলা হয়েছিল।''


আরও পড়ুন-ফের আত্মহত্যা, মুম্বইয়ে নিজের ফ্ল্যাটে উদ্ধার অভিনেত্রী অনুপমা পাঠকের ঝুলন্ত দেহ



আরও পড়ুন-দিশার মৃত্যু ২দিন পর এসেছিল ময়নাতদন্তের রিপোর্ট,তদন্তের জন্য কিছুই সংরক্ষণ করা হয়নি!


অঙ্কিতের কথায়, ''সুশান্ত ভাই মানুষ হিসাবে অসাধারণ, একেবারেই সাধারণ জীবনযাপন করতেন। অনেক সময় সুশান্ত ভাই নিজেও রুটি বানাতেন। আমি ওনার সঙ্গে তিন বছর ছিলাম, আমি জানি, সুশান্ত ভাই কখনওই আত্মহত্যা করতে পারেন না। আমি থাকাকালীন ওনাকে কোনওদিন মানসিক অবসাদের জন্য ওষুধ খেতে দেখিনি, উনি শুধু প্রোটিন শেক আর ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেতেন।''



আরও পড়ুন-দিশার মৃত্যু ২দিন পর এসেছিল ময়নাতদন্তের রিপোর্ট,তদন্তের জন্য কিছুই সংরক্ষণ করা হয়নি!


 অঙ্কিত আচার্য আরও জানান, ''রিয়া আসার পরই সুশান্ত ভাইয়ার জীবন বদলে যায়। ২০১৯ এর অক্টোবরে যখন ওনার সঙ্গে কথা হয়েছিল, তখন ওনাকে চিন্তিত দেখাচ্ছিল, চোখের নিচে কালি পড়েছিল। বার বার ফোন দেখছিলেন। রিয়া বলেছিল, সুশান্তের আগের বাড়িতে ভূত আছে, তার জন্য পুজো করা হয়েছিল। প্রতিদিন সকালে উঠে উনি মহা মৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র শুনতেন। পরে পছন্দের টেলিস্কোপে চোখ রাখতেন। ''