নিজস্ব প্রতিবেদন : পতৌদির ছোট্ট নবাবকে সব সময় তাঁর সঙ্গে দেখা যায়। কখনও ব্যান্দ্রার রাস্তায় তাঁর সঙ্গে দেখা যায় তৈমুর আলি খান-কে। আবার কখনও তাঁর কোলে চেপে মালদ্বীপে ঘুরতে দেখা যায় করিনা-পুত্রকে। আবার কখনও তাঁর কোলে চড়ে সোজা প্লে স্কুলে পৌঁছে যায় তৈমুর আলি খান। অর্থাত তৈমুরের জন্য সব সময় ক্যামেরার ফ্ল্যাশেও থাকেন তিনি। আবার কখনও অবাঞ্ছিত ভক্তের নিজস্বী থেকে রক্ষা করতে হয় তৈমুরকে। বুঝতেই পারছেন, তৈমুর আলি খানের ন্যানির কথাই বলা হচ্ছে। কিন্তু, যাঁকে নিয়ে এত আলোচনা, তৈমুরের সেই ন্যানি প্রত্যেক মাসে কত করে বেতন পান জানেন?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন : স্ত্রীর ক্যান্সার, তার মাঝেই দ্বিতীয়বার আংটি বদল সেরে ফেললেন আয়ুষ্মান?


বলিউডলাইফের খবর অনুযায়ী, তৈমুরকে সামলানোর জন্য তাঁর ন্যানিকে প্রত্যেক মাসে ১.৫ লক্ষের চেক ধরান সইফ, করিনা। কোনও কোনও মাসে ১.৫ ছাড়িয়ে তৈমুরের ন্যানির বেতন পৌঁছে যায় ১.৭৫ লক্ষে। অর্থাত ওই মহিলা যদি তৈমুরের বারির্তে নির্দিষ্ট সময়ের চেয়ে বেশিক্ষণ সময় কাটান, তাকে ব্যান্দ্রার বিভিন্ন পার্কে নিয়ে যান, স্কুলে নিয়ে যান, তাহলে ওই মহিলার বেতনের পরিমাণ ক্রমশ বাড়তে শুরু করে।


আরও পড়ুন : সলমনের সঙ্গী, নিরাপত্তারক্ষী শেরার পরিচয় এবং বেতন জানেন!


জানা যাচ্ছে, মুম্বইয়ের একটি সংস্থা সেলেবদের জন্য হাই প্রোফাইল সব ন্যানির ব্যবস্থা করে। সইফ-করিনার পাশাপাশি সোহা আলিখন-কুণাল খেমুও মেয়ে ইনায়ার জন্য এই সংস্থা থেকেই একজনকে বেছে নিয়েছেন। অভিনেতা তুষার কাপুরের ছেলে লক্ষ কাপুরের জন্য ন্যানির ব্যবস্থা করে দিয়েছে এই সংস্থা। শুধু তাই নয়, যে কোনও হাই প্রোফাইল সেলিব্রিটির বাড়িতে ন্যানি পাঠানোর আগে সংশ্লিষ্ঠ ব্যক্তির ডাক্তারি পরীক্ষা, তাঁর ভোটার আই কার্ড, আধার কার্ড, বাড়ির ঠিকানা সব খতিয়ে দেখে পুলিস। এরপর তার কপি পুলিসের কাছেও জমা রাখা হয়। ফলে, সন্তানকে দেখাশোনার জন্য আর সেভাবে কোনও মাথা ব্যথা থাকে না সেলেবদের।


আরও পড়ুন : ইতিহাস তৈরির পথে বলিউড?


শুধু তৈমুরের ন্যানি নন, সলমন খানের নিরাপত্তা রক্ষী শেরার বেতন শুনলেও চমকে উঠবেন আপনি। জানা যাচ্ছে, প্রত্যেক মাসে শেরাকে নাকি ১৫ লক্ষ করে বেতন দেন সলমন খান। সেই খবর জি ২৪ ঘণ্টা ডট কম আপনাদর দিয়েছিল। শুধু শেরার বেতন নয়, সলমন খানের নিরাপত্তা রক্ষীর ছেলেকে নাকি বলিউডে ডেবিউও করাতে চান বলিউড ‘ভাইজান’। যদিও সলমন খান-কে এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে দেখা যায়নি। শেরাকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘ভাইজান’ যদি তাঁর ছেলেকে বলিউডে নিয়ে আসতে চান, তার চেয়ে ভালকিছু আর হতে পারে না।