নিজস্ব প্রতিবেদন : ছেলেকে সব সময় ক্যামেরাবন্দি করা হোক, তা নিয়ে বেশ অসন্তুষ্ট ছিলেন সইফ, করিনা। পাপারাত্জি সংস্কৃতির সঙ্গে এখনই খুদে নবাবকে পরিচিত করতে চাইছিলেন না 'সইফিনা'। সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে বেশ শোরগোলও শুরু হয়ে যায়। তৈমুরের ছবি তোলা থেকে পাপারাত্জিকে এভাবে 'না' করতে পারেন না সইফ, করিনা। এমন মতও শোনা যায় বিভিন্ন মহলে। যা নিয়ে সম্প্রতি মুখ খুলতে বাধ্য হন সইফ। তিনি বলেন,তৈমুরের ছবি তোলা নিয়ে পাপারাত্জিকে সব সময় না করা হয়নি। সইফের ওই দাবির পর কয়েক ঘণ্টা পার হতে না হতেই এবার তৈমুর কি করল জানেন?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন : '১০০ কোটি দিলে কুকুরের সঙ্গে সেক্স করবে?' অশ্লীল প্রশ্ন সাজিদ খানের
সম্প্রতি সলমন খানের ভাগ্নে আহিল শর্মার বাড়িতে ছিল তারকা সন্তানদের 'হ্যালোউইন পার্টি'। যেখানে তুষার কাপুরের ছেলে লক্ষ কাপুর, করণ জহরের দুই সন্তান যশ, রুহি, সোহা-কন্যা ইনায়ার সঙ্গে হাজির হয় তৈমুরকে। হ্যালোউইন পার্টিতে তৈমুরকে দেখে কেউ 'ব্যাটম্যান' বলে সম্মোধন করেন। আবার তৈমুরের পোশাক দেখে কেউ তাকে 'খুদে ড্রাকুলা' বলতে শুরু করেন। যা নিয়ে বেশ খুশিই ছিল পতৌদির ছোট্ট নবাব। কিন্তু আচমকাই পাপারাত্জিকে দেখে যেন রেগে যায় তৈমুর। 


আরও পড়ুন : অর্থের জন্য তৈমুরকে বিক্রি করে দেবেন সইফ? বাগড়া দিলেন করিনা!
পাপারাত্জি তৈমুরের ছবি তুলতে গেলে মেজাজ বিগড়ে যায় করিনা-পুত্রের। তার ছবি যাতে না তল হয়, তার জন্য পাপারাত্জিকে দেখে 'নো নো' বলে চেঁচিয়ে ওঠে তৈমুর। অর্থাত হ্যালোউইন পোশাক পরে সে যে কিছুতেই ছবি তুলতে চায় না, এক এক প্রকার স্পষ্ট করে দেয় তৈমুর আলি খান। বিশ্বাস হচ্ছে না?


তাহলে দেখুন তৈমুরের এই ভিডিও...


 



সম্প্রতি প্লে স্কুলে যাওয়ার সময় তৈমুরকে দেখে এক মাঝ বয়সী ব্যক্তি এগিয়ে আসেন। তৈমুরের সঙ্গে ছবি তুলতে চান বলে তার পাশে গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়েন ওই ব্যক্তি। আচমকাই তৈমুরের পাশে গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ায় ওই ব্যক্তিকে সেখান থেকে সরিয়ে দেন ছোট্ট নবাবের ন্যানি। 


আরও পড়ুন : ঐশ্বর্যর 'প্রেমে' হাবুডুবু রণবীর কাপুরের!
ওই ভিডিও ভাইরাল হতেই যেন শোরগোল পড়ে যায়। তৈমুরের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তায় পড়ে যান সইফ, করিনা। আর সেই কারণেই তৈমুরের জন্য এবার থেকে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা রক্ষীও নিযুক্ত করা হবে বলে শোনা যায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই সিদ্ধান্ত থেকে পিছিয়ে যান 'সইফিনা'। এরপর আবার শোনা যায়, তৈমুরকে নাকি আবাসিকে দিয়ে দেবেন সইফ, করিনা। ছেলের নিরাপত্তার দিকে নজর রেখেই নবাব-বেগম ওই সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন বলেও শোনা যায়। শেষ পর্যন্ত ওই সিদ্ধান্ত থেকেও পিছিয়ে আসেন সইফ, করিনারা।