নিজস্ব প্রতিবেদন: যখনই ক্যামেরার ফ্ল্যাশে আসে তখনই দিব্যি পোজ দেয় সে। তবে এবার আর তেমনটা হল না। ক্যামেরার সাটার পড়তেই মুখ নামিয়ে নিচ্ছিল সে। ভাবখানা এমন, যেন এসব একেবারে না-পসন্দ ছোট্ট নবাবের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

না, এবার আর প্রত্যেকবারের মত ক্যামেরার ফ্ল্যাশে পোজ দিতে দেখা গেল না তাকে। আসলে ব্যাপারখানা ঠিক কী বোঝা গেল না!


আসলে যখন যেভাবে, যেখানেই তৈমুরের দেখা মেলে পাপারাজ্জির ক্যামেরার সাটার পড়তে থাকে অবিরাম। তৈমুরও মিটি মিটি চোখে দিব্যি পোজ দিতে থাকে। আর 'মমি' করিনাও কখনওই পাপারাজ্জির ক্যামেরার সামনে থেকে তৈমুরের মুখ ঢাকার চেষ্টাও করেননি। তবে একবছরও বয়স হয়নি তৈমুরের এত বেশি মিডিয়ার সামনে উঠে আসা নিয়ে তিনি যে একটু চিন্তিত তা জানিয়েছিলেন 'মমি' করিনা।


তবে হ্যাঁ, এটা ঠিক যে, এই বয়সে এত বেশি ক্যামেরার তীক্ষ্ণ লাইট যে ওইটুকু চোখের পক্ষে স্ট্রেস ফেলে সেটা হয়ত অনেকেই ভুলে যান। আর তাইই হয়ত এবার দিল্লি থেকে মুম্বই ফেরার পথে তৈমুরের মুখে ক্যামেরার ফ্ল্যাশ হতেই সে পোজ না দিয়ে মুখ ঘুরিয়ে নিচ্ছিল। এবার যে সে পোজ দেওয়ার মুডে নেই তা বেশ বুঝিয়ে দিচ্ছিল তৈমুর।
আবার হয়তবা, গাড়িতে রাখা তার পছন্দের খেলনা ছেড়ে ক্যামেরায় পোজ দিতে ছোট্ট নবাবের মোটে ভালোই লাগছিল না।








আরও পড়ুন- ছেলের পড়াশোনার খরচ চালাতে রাস্তায় ধোসা বিক্রি করছেন এই অভিনেত্রী