নিজস্ব প্রতিবেদন : দিন আনি দিন খাই, এই ছিল তাঁদের জীবন। 'সঞ্চিত অর্থ' শব্দটা তাঁদের জীবনে ডিকশনারি তে নেই। থাকার কথাও তো নয়। আর তাই লকডাউনে সবথেকে বেশি যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত, তাঁরা হলেন পরিযায়ী শ্রমিক। নিজের বাড়ি ছেড়ে ভিন রাজ্যে বন্দি হয়ে রয়েছেন। কী খাবেন, কোথায় যাবেন জানা নেই। লকডাউনে বাড়ি ফেরার যেমন উপায় নেই, আবার ভিন রাজ্যে আটকে থাকলে তাঁদের পেটই বা চলবে কী করে?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদিকে দুশ্চিন্তার মধ্যে দিন কাটছে এই পরিযায়ী শ্রমিকগুলির পরিবারের। যাঁর ছেলে, কিংবা যাঁর স্বামী এভাবে ভিনরাজ্য আটকে রয়েছেন তাঁদের মানসিক অবস্থাটা ঠিক কী হতে পারে, তা হয়ত অনেকেই ভাবতে পারছেন না। হয়তবা এমনই কোনও পরিযায়ী শ্রমিকের মা কিংবা স্ত্রী আপনার বাড়িতেই কাজ করে সংসার চালান। লকডাউনে তাঁদের ভিন রাজ্যে কাজ করতে যাওয়া ছেলে কিংবা স্বামী কেমন আছেন কখনও জিজ্ঞাসা করেছেন? এমনই এক পরিযায়ী শ্রমিকের মায়ের গল্পই বলছে 'কাজল মাসি'।


আরও পড়ুন-উইন্ডোজ-এর লকডাউন শর্টস 'শিল্পী', এক ফ্রেমে কৌশিক, রেশমি ও ঋদ্ধি সেন



আরও পড়ুন-অনলাইন প্লার্টফর্মে মুক্তি পাচ্ছে বিদ্যা বালান ও যীশু সেনগুপ্তর 'শকুন্তলা দেবী'


উইন্ডোজ প্রোডাকশনের লকডাউন শর্টস-এর পঞ্চম শর্টফিল্ম হল এই 'কাজল মাসি'। যেখানে কেন্দ্রীয় ভূমিকায় অভিনয় করেছেন খেয়ালি দোস্তিদার ও তাঁর ছেলে আদিত্য সেনগুপ্ত। এর আগে 'প্রজাপতি বিস্কুট'তে দেখা গিয়েছিল আদিত্যকে। 'কাজল মাসি'র চিত্রনাট্য লিখেছেন, নন্দিতা রায়। সম্পাদনায় ছিলেন, মলয় লাহা, সঙ্গীত পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন প্রবুদ্ধ বন্দ্যোপাধ্যায়। 


প্রসঙ্গত, এর আগে উইন্ডোজ প্রোডাকশনের লকডাউন শর্টস-এর 'হিং', 'রূপকথা', 'অ্যাপেল ট্রি', 'শিল্পী' দর্শকদের মন কেড়েছিল।