ডেঙ্গি
২০১৪ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে ডেঙ্গি রোগে আক্রান্ত হয়েছেন বহু মানুষ। প্রায় ১০০টি দেশে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন বেশিরভাগ মানুষ। ২০১৫ সালের এই রোগকে কাবু করতে প্রথম ভ্যাক্সিন আবিষ্কার করা হল। যেটি প্রথম পরীক্ষা করে দেখাও হয় ২০১৫ সালে। এই ভ্যাক্সিন আবিষ্কারের পর থেকে প্রথম পর্যায়ে ধরা পরা ডেঙ্গি আক্রান্ত রোগীকে অনায়াসেই সুস্থ করে তোলে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


সূঁচ ছাড়া রক্ত দেওয়া
ইনজেকশান এবং সূঁচের প্রতি ভয়ে পেতে রক্ত দেওয়ার কথা এখন মাথা থেকে বের করে দিতে হবে। পিং-পং বলের মতো আকৃতির একটি যন্ত্র আপনার শরীরে চেপে ধরে থাকতে হবে। যেখানে কোনও সূঁচ থাকবে না। এরপর একটি ভ্যকুমের মাধ্যমে শরীর থেকে রক্ত বের করা হবে। যা যন্ত্রের মুখে লাগানো টিউবের মাধ্যমে বাইরে এসে জমা হবে পাত্রে। ডাক্তারি বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে এটি একটি বড় সাফল্য।



হৃদরোগ
হার্টের সমস্যা অনেকেরই থাকে। কিন্তু যেখানে সেখানে ব্যথা শুরু হয়ে অবস্থার অবনতিতে মারা যেতেন বেশিরিভাগ মানুষ। কারণ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা শুরু করা না গেলে কখনওই বাঁচানো যেত না। ২০১৫ সালে আবিষ্কার হয়েছে এমন একটি ওষুধ, যা ব্যথা শুরু হলেই খাইয়ে দিতে হবে। এর ফলে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য বাড়তি কিছু সময় পাওয়া যাবে। কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও হবে না এই ওষুধের।  



অবসাদের ওষুধ
অবসাদের জন্য ওষুধ বাজারে অনেক দিন ধরেই ছিল। কিন্তু যে ওষুধগুলি ছিল সেগুলো সবার শরীরে ঠিক মত কাজ করত না। এতে অবসাদ কাটার বদলে আরও বেশি বেড়ে যেত। ২০১৫ সালে নরেক্স ওষুধ কোম্পানির তরফ থেকে এমন একটি ওষুধ বের করা হয়েছে যা এক দিনের মধ্যেই অবসাদকে শরীর থেকে হাওয়া করে দিতে সক্ষম হবে। এই ওষুধটি সকলের শরীরেই কার্যকর হবে।



ভ্রুণের ওষুধ
অনেক সময় মহিলাদের গর্ভবতী হতে গেলে প্রচুর শারীরিক বাধার সম্মুখীন হতে হয়। কিন্তু এবার এমন একটি ওষুধ বের করা হয়েছে যেখানে পেটে থাকা ভ্রুণ যদি খারাপ হয় তাহলে তাকে আবার ভালো ভ্রুণে রূপান্তর করা যেতে পারবে। নয়া প্রযুক্তির মাধ্যমে পেট থেকে ভ্রুণকে বের করে পরীক্ষাগারে তাকে পরীক্ষা করার পর পুনরায় ওভারিতে ইনজেক্ট করা হবে। যার ফলে একটি সুস্থ সবল বাচ্চার জন্ম দিতে পারে মা।