নিজস্ব প্রতিবেদন: মঙ্গলবার স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে, ব্রিটেন, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ব্রাজিল সহ একাধিক জায়গার নয়া স্ট্রেনের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে ভারতে। এখনও পর্যন্ত যার সংখ্যা ৭৯৫। মার্চে বিদেশি স্ট্রেনের সংখ্যা একলাফে অনেকটা বেড়ে গিয়েছে। ১৮ মার্চ পর্যন্ত সংখ্যাটি ছিল ৪০০। ২৩ মার্চের মধ্যে সেই সংখ্যা বেড়ে পৌঁছে গিয়েছে ৭৯৫-য়ে। পাঁচদিনে দ্বিগুণ গতিতে বেড়েছে বিদেশি স্ট্রেনের দাপট। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানিয়েছিলেন, রাজ্যে নতুন স্ট্রেনের সংখ্যা কতজন তা নিয়ে অবগত থাকতে হবে রাজ্যের স্বাস্থ্যদপতরকে।এর আগে মঙ্গলবার, পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং বলেছিলেন, যে জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য ৪০১ টি নমুনা পাঠানো হয়েছিল। যার মধ্যে ৮১ শতাংশ ব্রিটেনের নয়া স্ট্রেন।  তবে second Wave -র জন্য দায়ী কি বিদেশের নয়া স্ট্রেন? সে বিষয়ে স্পষ্ট করে এখনও কিছু জানা যায়নি।  


ক্রমশ বেড়ে চলা করোনা আক্রান্তের সংখ্যা চিন্তা বাড়াচ্ছে।  জুরুরিকালীন তৎপরতায় টিকা গ্রহণ করার নিরদেশ দিচ্ছে কেন্দ্র।  ১ এপ্রিল থেকে  ৪৫ বছরের ঊর্ধ্বে সকলকে দেওয়া হবে ভ্যাকসিন। মঙ্গলবার, ক্যাবিনেট বৈঠকের পর এই গণটিকরণের কথা জানিয়েছেন  প্রকাশ জাভড়েকর।


 ৪৫ বছর বয়সী ও ৪৫ বছর ঊর্ধ্বতদের দেওয়া হবে ভ্যাকসিন। সেকেন্ড ওয়েভকে আটকাতেই মূলত এই সিদ্ধান্ত। অতি দ্রুত ভ্যাকসিন নেওয়ার পরামর্শ কেন্দ্রের। দেশের হাতে রয়েছে প্রর্যাপ্ত ভ্যাকসিন। বৈজ্ঞানিক ও বিশেষজ্ঞরা আগেই জানিয়েছিলেন  যত দ্রুত সম্ভব ভ্যাকসিন প্রক্রিয়া ৪৫ বছর থেকে শুরু করা উচিত। সেই পরামর্শকেই সম্মতি দিয়েছে কেন্দ্র। পাশাপাশি,জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের  উপর জোর দেওয়া হয়েছে।