ওয়েব ডেস্ক: খাওয়াদাওয়া ঠিকঠাক। নিয়মিত শরীরচর্চাও করছেন। ভাবছেন সব ঠিক আছে। কিন্তু, রোজ সাত ঘণ্টা ঘুমোচ্ছেন তো? তার চেয়ে কম ঘুম মানেই হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রাত নিঝুম। ঘুমের দেশে ডুবে রয়েছে পৃথিবী। কিন্তু দীপশিখার চোখে ঘুম নেই। ল্যাপটপে চোখ। অফিসের অনেক কাজ যে বাকি...


কর্পোরেট চাকুরে দীপশিখা। জেটগতির লাইফস্টাইল। দিনভর ব্যস্ততা। নাওয়া-খাওয়ার সময় নেই। বাড়িতে তিন বছরের ছোট্ট বাচ্চা। অসুস্থ মা। একা হাতে সামলাতে হয় সংসার। ব্যস্ততার বারমাস্যায় চোখ থেকে ঘুম উধাও। (বাচ্চার দেখাশোনা, স্কুলে পাঠানো, নিয়ে আসা, নিজের অফিস যাওয়া, অসুস্থ মাকে দেখাশোনা, ওষুধ দেওয়া, বাড়িতেও অফিসের পেন্ডিং কাজ।)


আরও পড়ুন রোজ সাত ঘণ্টা ঘুমোচ্ছেন তো?


দীপশিখার দুরন্ত ছেলে। বারোটা-সাড়ে বারোটার আগে চোখে ঘুম নেই। তার ওপর অফিসের বাকি থাকা কাজ। শেষ করতে করতে রাত প্রায় ভোর হয়ে যায়।(ঘুমনোর চেষ্টা করি, কিন্তু পারি না। মাত্র ৪-৫ ঘণ্টা ঘুমোতে পারি।) কিন্তু শিয়রে যে সমন। ঘোর বিপদ। ৪-৫ ঘণ্টা ঘুম মানে তো হার্টের দফারফা। বয়স বাড়লে হার্ট অ্যাটাক। তাহলে উপায়?


(সকলেরই মিনিমাম ৭ ঘণ্টা ঘুম দরকার। ভবিষ্যতে হার্টের প্রবলেম হতে পারে। কিন্তু কী করব? কীভাবে বদলাব লাইফস্টাইল? ঘুমনোর চেষ্টা করব।) ভবানীপুরের দীপশিখা কীভাবে বদলাবেন এই রোজনামচা? জানা নেই। কিন্তু উপায় যে বের করতেই হবে।


আরও পড়ুন জেনে নিন পেঁপে আমাদের শরীরের জন্য কত উপকারী