সুস্বাস্থ্যের জন্য দুধের থেকেও উপকারী বিয়ার!
বেশি করে বিয়ার খান, তাহলেই শরীর সুস্থ্য থাকবে, দাবি করল পিপল ফর দ্য এথিক্যাল ট্রিটমেন্ট (PETA)। `নতুন প্রজন্ম দুগ্ধ্ব শিল্প নিয়ে সভচেতন হোক এবং সঠিক ভাবে শিক্ষিত হোক, এই দায়িত্ব নিতে হবে আমাদেরই। এখন বাজারে যে দুধের রমরমা, সেই দুধের মধ্যেকার ক্ষতিকারক দিকগুলো নিয়ে নব প্রজন্মকে সমস্ত তথ্য দেব আমরা। সেইসব দুধ এবং দুগ্ধজাত প্রোডাক্টের থেকে বিয়ার যে একশো শতাংশ ভালো এবং স্বাস্থ্যকর সেটাও জানাবো আমরা`, মন্তব্য `পিপল ফর দ্য এথিক্যাল ট্রিটমেন্ট`র অধিকর্তা ড্যানিয়েল ক্যারনের।
ওয়েব ডেস্ক: বেশি করে বিয়ার খান, তাহলেই শরীর সুস্থ্য থাকবে, দাবি করল পিপল ফর দ্য এথিক্যাল ট্রিটমেন্ট (PETA)। "নতুন প্রজন্ম দুগ্ধ্ব শিল্প নিয়ে সভচেতন হোক এবং সঠিক ভাবে শিক্ষিত হোক, এই দায়িত্ব নিতে হবে আমাদেরই। এখন বাজারে যে দুধের রমরমা, সেই দুধের মধ্যেকার ক্ষতিকারক দিকগুলো নিয়ে নব প্রজন্মকে সমস্ত তথ্য দেব আমরা। সেইসব দুধ এবং দুগ্ধজাত প্রোডাক্টের থেকে বিয়ার যে একশো শতাংশ ভালো এবং স্বাস্থ্যকর সেটাও জানাবো আমরা", মন্তব্য 'পিপল ফর দ্য এথিক্যাল ট্রিটমেন্ট'র অধিকর্তা ড্যানিয়েল ক্যারনের।
পিপল ফর দ্য এথিক্যাল ট্রিটমেন্ট দাবি করেছে, বাজারি দুধের অতিমাত্রায় সেবনের কারণে হতে পারে ক্যানসারের মত মারণ ব্যাধিও। এছাড়াও হতে পারে ডায়েবেটিসের মত রোগও। আর এই দাবির সামনে পিপল ফর দ্য এথিক্যাল ট্রিটমেন্ট তুলে ধরেছে অ্যামেরিকান জার্নাল অব ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনের নানান নথিকে। এছাড়াও হার্ভার্ড স্কুল অব পাবলিক হেলথ, অ্যামেরিকান ডায়েটিক অ্যাসোসিয়েশনের বিভিন্ন গবেষণাকেও হাতিয়ার করছে তাঁরা।
পিপল ফর দ্য এথিক্যাল ট্রিটমেন্ট দাবি করছে দুধের মধ্যে যে প্রোটিন থাকে তার থেকেও বেশি পরিমান প্রোটিন উপাদান মজুত রয়েছে বিয়ারে। এমনকি বিয়ারের একটি প্রচার চালিয়েও বিয়ার খাওয়ার উপযোগিতার কথা নতুন প্রজন্মের কাছে ছড়িয়ে দিচ্ছে পিপল ফর দ্য এথিক্যাল ট্রিটমেন্ট।