ওয়েব ডেস্ক : হাসি। স্মিত হাসি, খিল খিল করে হাসি, দাঁত কেলিয়ে হাসি, অট্টহাসি- হাসির রকমের অন্ত নেই। দৈনন্দিন জীবনে এই হাসির অভাব হলে জীবন বড় দুর্বিষহ! হাসির নিয়ন্ত্রক মস্তিষ্ক। আর হাসি নিয়ন্ত্রণ করে দেহের টক্সিনকে। চিকিত্সাশাস্ত্রে কী আর সাধে বলা হয় “হাসি হল সর্বশ্রেষ্ট ওষুধ”। হাসির গুণ বহু।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

একনজরে হাসির কয়েকটি গুণ-


১) হাসি দীর্ঘায়ু করে তোলে। মৃত্যুর সম্ভাবনা কমিয়ে আনে ৫৫ শতাংশ।


২) হাসির মাধ্যমে পেটের পেশীর ব্যায়াম হয়। বাড়ে রক্তসঞ্চালন। হৃদস্পন্দনকে নিয়মিত রাখতে হাসির তুলনা নেই। নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তচাপও। দিনে যদি কেউ ১০০ বার হাসেন, তাহলে তা ১০-১৫ মিনিট ব্যায়ামের সমান।


৩) শ্বাসক্রিয়া সচল থাকে। অ্যাজথমা রোগীদের জন্য হাসি জীবনদায়ী।


৪) ওজন ঝরাতেও সাহায্য করে হাসি। হাসির ফলে BMR  বেড়ে যায়। যা প্রকারান্তরে দেহের মেদ ঝরায়।


৫) অ্যান্টিবডি উত্পাদনকারী T কোশের উত্পাদন বাড়িয়ে বহুগুণে বৃদ্ধি করে দেহের ইমিউনিটি।


৬) ম্যাজিকের মতো কাজ করে পেইন রিলিফ হিসেবে। যন্ত্রণার উপশম হয়।


৭) কমিয়ে দেয় মানসিক দুশ্চিন্তা, উদ্বেগ। মুক্তি দেয় হতাশা, অবসাদ থেকে।


৮) সম্পর্কের বন্ধনকে দৃঢ় করে। সাধারণত মেয়েরা ছেলেদের থেকে বেশি হাসে। আর হেসে গড়িয়ে পড়া মেয়েদের পছন্দ করে ছেলেরাও।


৯) সামাজিক অনুষ্ঠানে হাসিখুশি ব্যক্তির কদর বেশি। হাসি বাড়িয়ে তোলে ব্যক্তিত্বের গ্রহণযোগ্যতা।


১০) অন্যদের মধ্যে পজিটিভ এনার্জি ছড়িয়ে দেয় হাসি। আপনিও হয়ে উঠবেন ইতিবাচক।