নিজস্ব প্রতিবেদন: কলকাতায় প্রথম হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন হল সোমবার। ৩০ জনের বিশিষ্ট চিকিত্সকের প্রতিনিধি দল ঝাড়খণ্ডের বাসিন্দা দিলচাঁদ সিংয়ের শরীরে। বেঙ্গালুরু থেকে গ্রিন করিডরে কৌটোবন্দি করে হৃদয় আনা হয় কলকাতায়। তারপর ২ ঘণ্টার চেষ্টায় হৃদয় প্রতিস্থাপিত হয়। কীভাবে এক জন রোগীর শরীরে হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন করা হয়, তা জানালেন কলকাতার ফর্টিস হাসপাতালের বিশিষ্ট চিকিত্সক।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: হৃদয় প্রতিস্থাপন করে বেনজির সাফল্য কলকাতার


  • হৃদযন্ত্র যখন কাজ করা প্রায় বন্ধ করে, তাকে বলে এন্ড স্টেজ হার্ট ফেলিওর

  • এই পরিস্থিতিতে প্রচলিত চিকিত্‍সায় রোগীকে ফিরিয়ে আনা যায় না

  • তখন হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপনই একমাত্র চিকিত্‍সা পদ্ধতি

  • হৃদযন্ত্র মানবদেহে এমন অঙ্গ যার কোনও বিকল্প থাকে না

  • হৃদযন্ত্র মানবদেহে একটি পেশিবহুল পাম্প

  • হৃদপেশি খারাপ হয়ে গেলে প্রচলিত চিকিত্‍সা কাজ করে না

  • প্রতিস্থাপনের জন্য একটি তাজা, সচল হার্ট প্রয়োজন হয়

  • যাঁরা দুর্ঘটনায় মারা যান, সচরাচর তাঁদের হার্টই নেওয়া হয়

  • মাইনাস ৫০ থেকে মাইনাস ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে তা সংরক্ষণ করা হয়

  • তারপর দ্রুত সেই হার্টকে দাতা থেকে গ্রহীতার কাছে নিয়ে যেতে হয়

  • রোগীর নিজের হার্টটিকে সরানো হয় না, দ্বিতীয়  হার্টটি বসানো হয়

  • এরপর প্রথম হার্ট থেকে ধমনীগুলি খুলে দ্বিতীয় হার্টে বসিয়ে দেওয়া হয়

  • রোগীর কয়েকদিন ভেন্টিলেশনে থাকার পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হন

  • তারপর কিছু ওষুধপত্রে খেয়ে যেতে বয়, নিয়মিত ফলো আপ করতে হয়

  • ধীরে ধীরে রোগী নতুন হৃদযন্ত্রের সঙ্গে মানিয়ে নেন

  •