নিজস্ব প্রতিবেদন: শীতের আমেজ আছে। সঙ্গে আছে সর্দি, কাশি, জ্বর। আর হরেক রকম ফ্লু। বাতাসে ঘুরছে নানা রোগের ভাইরাস। কীভাবে এড়াবেন সংক্রমণ? যত পারেন টক ফল খান। শীতে হ্যাঁচ্চো থামার যেন নামই নেই। খুক খুক করে কাশিরও বিরাম নেই। মাঝেসাঝেই জ্বর। বাচ্চাদের সমস্যা বড়দের থেকে বেশি। আসলে, শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম। ইমিউনিটি পাওয়ার বাড়াতে ভিটামিন সি বেশি করে খেতেই হবে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- আপনার উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন ঠিক আছে তো? জেনে নিন...


প্রকৃতির পৌষ মাস। কুয়াশা ভেজা সকাল। সবুজ পাতার গায়ে শিশিরের ফোঁটা। প্রকৃতির উপহার টাটকা টাটকা ফলমূল। স্বাদও যেমন। গুণও তেমন। শীতে প্রতিদিন একটা করে কমলালেবু। প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীরকে দূষণমুক্ত রাখে। ভাইরাল সংক্রমণ রোধে দারুণ কার্যকর। হার্টের অসুখেও কমলালেবু দারুণ কাজ করে। ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী।


রোগ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে আমলকির জুড়ি মেলা ভার। ভিটামিন সি-এর রাজা আমলকি। ত্বক ও দাঁতের জন্যও বেশ ভাল। ক্যানসার প্রতিরোধেও আমলকি লা জবাব। হাই ব্লাড প্রেশার, কোষ্ঠাকাঠিন্য ও কোলনের পাকস্থলীর ক্যানসার দূর করতে জলপাইয়ের জুড়ি নেই। অ্যান্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর এই ফলে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি।


আরও পড়ুন- এ বার নিঃশ্বাস পরীক্ষা করেই শনাক্ত করা যাবে যে কোনও ক্যান্সার!


মিষ্টি কুল নয়। একটু টক টক কুল কোষ্ঠকাঠিন্য, হার্টের রোগ, পেটের গন্ডগোল, মাথাব্যথায় দারুণ কাজ দেয়। শীতের আরেক পুষ্টিকর ফল কামরাঙা। মাইক্রোবিয়াল জীবাণু ই কোলি, সালমোনেলা টাইফাস রোগের বিরুদ্ধে কাজ করে কামরাঙা। অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদানগুলো ঠান্ডাজনিত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।