ওয়েব ডেস্ক: চিকিত্‌সকেরা বলেন অ্যাজমা বা হাঁপানির নির্দিষ্ট কোনও চিকিত্‌সা হয় না। এমন কোনও ওষুধ এখনও আবিস্কার হয়নি, যা হাঁপানিকে একেবারে সারিয়ে দিতে পারে। একেবারে না সারলেও ওষুধ কিংবা ইনহেলারের মাধ্যমে তা কন্ট্রোলে রাখা যায়। আমার নিয়মমতো ডায়েট মেনে চললেও হাঁপানির মাত্রা কন্ট্রোলে রাখা যায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দেখে নিন কী কী রয়েছে অ্যান্টি-অ্যাজমা ডায়েটে-


 



১) অ্যাভোক্যাডো- ফুসফুসকে হাঁপানির হাত থেকে রক্ষা করার জন্য অ্যাভোক্যাডো খুবই উপকারী একটা ফল।


২) কলা- সমীক্ষকেরা বলে থাকেন যে, কলা আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে সবসময়ই খুবই উপকারী। কলাতে হাই ফাইবার থাকে। যা হাঁপানির হাত থেকে আমাদের ফুসফুসকে বাঁচায়। তাই চিকিত্‌সকেরা বলে থাকেন যে রোজ একটা করে কলা খেলে হাঁপানি হওয়া ৩৪ শতাংশ কমে যায়।


 



৩) পালং শাক- সবুজ শাক-সব্জি শরীরের পক্ষে সবসময়ই উপকারী। বিশেষ করে পালং শাক। পালং শাকে ভিটামিন-সি, ভিটামিন-ই, ম্যাগনেশিয়াম, বেটা ক্যারোটিন থাকে। এগুলো সবই হাঁপানি প্রতিরোধকারী উপাদান।


৪) হলুদ- জীবানু ধ্বংসের জন্য হলুদ খুবই উপকারী একটি উপাদান। তাই হাঁপানি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য খাবারে হলুদের ব্যবহার প্রয়োজনীয়।


 



৫) আপেল- আপেল গুণাগুণ অনেক। তবে বেশিরভাগ মানুষই জানেন না, হাঁপানি থেকে ফুসফুসকে রক্ষা করার জন্য আপেলের মতো উপকারী ফল খুব কমই আছে।