নিজস্ব প্রতিবেদন: 'মিজলস' যাকে সাধারণত হাম বলা হয়। শরীরে এর সংক্রমণ হলে সাধারণত শ্বাসযন্ত্রই প্রথম আক্রান্ত হয়। মিজলসে শিশুরাই সাধারণত বেশি আক্রান্ত হয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সারা বিশ্বে এর থেকে মৃত্যু ঘটার হার কপালে ভাঁজ ফেলার মতোই। তবে টিকা বেরনোর পরে এই রোগকে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা গিয়েছে।


বসন্তের বাতাস অনেকের কাছেই মধুর লাগে। তবে অনেক বাড়িতেই বড়রা বলে থাকেন-- ফাল্গুন-চৈত্রের বাতাস মোটেই ভালো নয়। তাঁরা এটা ঠিকই বলেন। কেননা অনেক রোগের জীবাণুই এই বাতাসেই ভেসে বেড়ায়। মিজলসের জীবাণুও এই বাতাসেই ভেসে বেড়ায়। ফলে এ সময়ে সাবধান থাকাটা জরুরি। 
টিকাকরণ না হয়ে থাকলে এই রোগ হওয়ার আশঙ্কা থেকেই যায়। এই রোগে আক্রান্ত নিজেও বুঝতে পারে না, সংক্রমণ হয়েছে কি না। কেননা প্রথম ১০-১৪ দিন ইনকিউবেশন পিরিয়ড। এ সময় কোনও লক্ষণ দেখা যায় না।


১০-১৪ দিনের পরে মিজলসের সাধারণত যে যে লক্ষণগুলি দেখা যায় সেগুলি হল:


১. কাশি


২. জ্বর


৩. নাক দিয়ে কাঁচা জল পড়া


৪. লাল চোখ


৫. গলা ব্যথা


৬. মুখের ভিতরে সাদা দাগ


৭. র‌্যাশ


যেহেতু এই রোগ সংক্রামক, ফলে যে বা যাঁরা এই রোগে আক্রান্ত তাঁদের খুব সাবধানে থাকতে হবে। দেখতে হবে যাতে অন্য কেউ এই রোগে সংক্রমিত না হয়ে পড়ে। ওষুধপথ্যের ব্যবস্থা তো থাকলই।


আরও পড়ুন: কী করে বুঝবেন Coronavirus-এর নতুন XE variant-য়ে সংক্রমিত হয়েছেন? নজর রাখুন এই উপসর্গের দিকে


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)