নিজস্ব প্রতিবেদন: ব্রিটেনে মাথাচাড়া দেওয়া করোনা ভাইরাসের নয়া স্ট্রেন যখন নতুন করে ভাবাচ্ছে, তখন  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)-র দেওয়া তথ্যে চাঞ্চল্য ছড়াল।  ২০১৯ সালে চিনের উহান প্রদেশে প্রথম করোনাভাইরাসের সন্ধান পাওয়ার পর চার ধরনের করোনা ভাইরাসের খোঁজ মিলেছে গোটা বিশ্বে। হু সতর্কবার্তার সঙ্গে জানিয়েছে, করোনার পর জন্য যে যে রোগের দেখা দিয়েছে, বা যে ভিন্ন উপসর্গ দেখা দিয়েছে তাঁর মূল কারণ  পৃথিবীতে এখনও পর্যন্ত চারবার চরিত্র বদলেছে করোনা ভাইরাস। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) জানিয়েছে, গত বছরের  জানুয়ারির শেষ থেকে শুরু করে বেশ কিছু মাস ধরে যে চরিত্রের ভাইরাসে সংক্রমণ ঘটেছে তার পোশাকি নাম ডি৬১৪জি। যা মিউটেন্ট করে রূপ বদলে ফেলেছে। যার আমূল চরিত্রগত বদল ঘটেছে বলে জানিয়েছে হু। 


এরপর জুন মাস থেকে গোটা পৃথিবীতে যখন ছড়িয়ে পরে  করোনা।  তারপর থেকে তিন বার বদলেছে করোনার রূপ। মূলত, লক্ষণ বদলকেই চার রকমের করোনা ভাইরাস বলে জানিয়েছে হু।   


দ্বিতীয় ধাপে যে স্ট্রেন পাওয়া গিয়েছিল তার সংক্রমণ ক্ষমতা অনেক বেশি ছিল।  সে সময় করোনা সংক্রণ গোটা পৃথিবাতে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর তৃতীয় স্ট্রেন আসে অগাস্ট-সেপ্টেম্বরে। যাতে পশুরাও সংক্রমিত হয়। ডিসেম্বর থেকে নয়া স্ট্রেনের মাথাচাড়া দিয়েছে ব্রিটেন থেকে। যার পোশাকি নাম  সার্স কোভ ২ ভিওসি ২০২০১২/০১।দক্ষিণ আফ্রিকা নতুন চরিত্রের ভাইরাসের নাম দেয় ৫০১ওয়াই.ভি২। যা পৃথিবীর ৪ দেশে এখনও পর্যন্ত পাওয়া গিয়েছে।