নিজস্ব প্রতিবেদন: দেশে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। গত একদিন দেশ করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৫৮ হাজারের বেশি মানুষ। ওইসব আক্রান্তদের মধ্যে অনেকেই করোনার নতুন প্রজাতি ওমিক্রনে আক্রান্ত হচ্ছেন। ওইসব আক্রান্তদের আরটিপিসিআর রিপোর্ট আসতে বেশ দেরী হচ্ছে। সমস্য়া মেটাতে এবার একটি বিশেষ আরটিপিসিআর কিটকে অনুমোদন দিয়েছে ড্রাগ কন্ট্রোল জেনারেল। ওই কিটটি ৪ ঘণ্টার মধ্যেই ওমিক্রন টেস্টের রিপোর্ট দিয়ে দেবে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এনিয়ে আজ আইসিএমআর-এর ডিজি বলরাম ভার্গব সংবাদমাধ্যমে জানান, দেশের অধিকাংশ শহরে দ্রুত ছড়াচ্ছে ওমিক্রন। এর থেকে বাঁচতে ভিড় এড়িয়ে চলতে হবে। এতে সংক্রমণের গতি কমবে। এর মধ্য়েই একটা ভালো খবর হল ওমিক্রন সনাক্ত করার জন্য একটি আরটিপিসিআর কিট তৈরি হয়েছে আমাদের দেশে। এটি যৌথভাবে তৈরি করেছে টাটা এমডি ও আইসিএমআর। ওই কিটটিকে ছাড়পত্র দিয়েছে ড্রাগ কন্ট্রোল জেনারেল অব ইন্ডিয়া। নতুন এই কিট ওমিক্রনের রিপোর্ট দেবে মাত্র ৪ ঘণ্টায়। 


উল্লেখ্য, করোনার জেনোম সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য এখন সময় লাগছে ৫-৭ দিন। সেই জায়গা থেকে দেখলে টাটা মেডিক্য়ালের ওই কিটটি করোনা নির্ণয়ে একটি বড় দিশা দেখাবে।



ওমিক্রন নির্ণয়ের জন্য বর্তমানে যে কিট ভারতে ব্যবহার করা হচ্ছে তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি থার্মো ফিসার-এর তৈরি। এস জিন টার্গেট ফেলিওর পদ্ধতিতে চিহ্নিত করা হচ্ছে ওমিক্রনকে। এই কিটটি মার্কিন কিটের থেকে অনেক কম দামে পাওয়া যাবে বলে শোনা যাচ্ছে।


আরও পড়ুন-স্থগিত কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব, করোনার প্রকোপেই পিছিয়ে গেল উৎসব


দেশে যেভাবে করোনা বাড়ছে তাতে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে কেন্দ্রের কপালে। এর মধ্যেই জেনোম সিকোয়েন্সের মাধ্যমে ওমিক্রন চিহ্নিত করা হচ্ছে। এতে সময় লাগছে অনেকটাই। টাটার তৈরি Omisure-কে একাধিকবার পরীক্ষার পর তা পাঠানো হয় আইসিএমআর-এ। ফলে মার্কিন কোম্পানির ওই কিটটিকে বাদ দিলে ওমিসিওরই হবে ভারতে তৈরি একমাত্র ওমিক্রন নির্ণায়ক কিট।


 (Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)