ওয়েব ডেস্ক : ২৫ পেরনোর আগেই হার্ট অ্যাটাক। কারণ লুকিয়ে শৈশবেই। সেই ছোট্ট বয়স থেকেই বাড়তে থাকা চাপ। স্কুল থেকে শুরু করে খেলার মাঠ, সর্বত্র। যৌবনেই হার্টের দফারফা। শুরুর আগেই শেষ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জীবন ছুটছে। জেট গতিতে। আধুনিকতার সঙ্গে পাল্লা দিতে শিশুর কাঁধেই ষোলোআনা ভার। ছোট থেকেই দৌড়, দৌড় এবং দৌড়। স্কুল থেকে খেলার মাঠ। বাবা-মায়ের টার্গেট একটাই। ফার্স্ট হতে হবে সন্তানকে। সেকেন্ড হলে চলবে না। শিশুর মনের ওপর প্রভাব পড়ছে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে সেই প্রভাব। পরিণতি যে কতটা মারাত্মক, তা জানতেই পারছেন না অভিভাবকরা। অনেকসময় বুঝেও চোখ বুজে থাকার চেষ্টা। কারণ, প্রতিযোগিতার ইঁদুর দৌড়ে সন্তানকে থাকতে হবে একদম প্রথম সারিতে।


আমেরিকান কলেজ অফ কার্ডিওলজির জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণা রিপোর্টে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। শৈশবে অতিরিক্ত চাপ মনের ওপর সাঙ্ঘাতিক প্রভাব ফেলে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই প্রভাব এসে পড়ে শরীরে। যৌবনেই হার্টের দফারফা। বেড়ে যায় হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের সম্ভাবনা। শরীরে বাসা বাঁধতে পারে ডায়াবেটিসও। গবেষকদের দাবি, ছোট থেকেই লক্ষণগুলো ফুটে উঠতে থাকে। উদ্বেগ বাড়তে থাকে। ডিপ্রেশন গ্রাস করে। ব্যবহারিক পরিবর্তন ঘটতে থাকে। কোনও কোনও শিশু অত্যধিক গুম মেরে যায়। কেউ আবার অতিরিক্ত চঞ্চল হয়ে পড়ে।


চিকিত্সকদের পরামর্শ, কোনও শিশুর শরীরে এই লক্ষণগুলো দেখা গেলে অবহেলা না করে দ্রুত চিকিত্সকের পরামর্শ নিতেই হবে। শিশুকে একা থাকতে না দিয়ে আরও বেশি করে সঙ্গ দিতে হবে তাকে।


আরও পড়ুন, মাইগ্রেনের ব্যথায় ভুগলে, অবশ্যই জেনে নিন


পালং খেয়ে ধরে রাখুন বয়স! জেনে নিন পালং-এর গুণাগুণ