শব্দ আমাদের শরীরের কী কী ক্ষতি করে
কান পেতে এখন গাড়ির আওয়াজ আর উচ্চস্বরে মাইক বাজানো ছাড়া বিশেষ আর কিছুই শোনা যায় না। রাস্তায় বেরোলে কিংবা বাড়ির মধ্যে থেকেও, চারিদিকে শুধুই গাড়ির আওয়াজ। এর ওপর রয়েছে লাউডস্পিকার বাজানো। এই শব্দদূষণের ফলে বিপর্যস্ত জনজীবন। এর ফলে অধিকাংশ মানুষই কানের সমস্যায় ভুগছেন। সবারই অল্পবিস্তর কানে শোনার সমস্যা রয়েছে। ব্যবহার করতে হচ্ছে হিয়ারিং এডস।
ওয়েব ডেস্ক: কান পেতে এখন গাড়ির আওয়াজ আর উচ্চস্বরে মাইক বাজানো ছাড়া বিশেষ আর কিছুই শোনা যায় না। রাস্তায় বেরোলে কিংবা বাড়ির মধ্যে থেকেও, চারিদিকে শুধুই গাড়ির আওয়াজ। এর ওপর রয়েছে লাউডস্পিকার বাজানো। এই শব্দদূষণের ফলে বিপর্যস্ত জনজীবন। এর ফলে অধিকাংশ মানুষই কানের সমস্যায় ভুগছেন। সবারই অল্পবিস্তর কানে শোনার সমস্যা রয়েছে। ব্যবহার করতে হচ্ছে হিয়ারিং এডস।
শব্দদূষণের ফলে বিপর্যস্ত জনজীবন। একদিকে ভয়ঙ্কর গাড়ির আওয়াজ। অন্যদিকে লাউডস্পিককারের তীব্রতা। আর এই শব্দদূষণের ফলে চিরকালের মতো জীবন বিপন্ন হয়ে যেতে বসছে। শব্দদূষণের ফলে নানারকম শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। বধির হয়ে যাওয়া ছাড়াও উত্তেজনা, হাইপার টেনশন, হৃদযন্ত্রের সমস্যা দেখা দিতে পারে এর থেকে। এছাড়া ধৈর্য হারানো, আক্রমণাত্মক মনোভাবের মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও দেখা দেয় শব্দদূষণ থেকে।
শব্দদূষণের অল্পবিস্তর কারণ আমরা সবাই। কিন্তু যাঁরা সিগনালে গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকার পরেও ক্রমাগত হর্ণ বাজান, উচ্চস্বরে মাইক বাজান, ইচ্ছাকৃত শব্দদূষণ সৃষ্টি করেন, তাঁদের কাছে অনুরোধ, তাঁরা এখনই নিজেদের মানসিকতা পরিবর্তন করুন। শব্দদূষণ আমাদের গোপন এক শত্রু। এর ফলে কত মানুষ চিরকালের মতো শ্রবণশক্তি হারিয়ে ফেলছেন। এবং আরও অনেক অসুখের স্বীকার হচ্ছেন। আমাদের এখনই এটা বোঝা দরকার যে, শান্তিপূর্ণ জীবনই বেঁচে থাকার মূল সম্পদ।