নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা টিকার দুটি ডোজের মধ্যে কি ব্যবধান বাড়ানো উচিত? এই বিষয়ে নানা গবেষণা চলছে। সম্প্রতি Oxford Vaccine Group করোনা টিকার দুটি ডোজের মধ্যেকার ব্যবধান সংক্রান্ত যে তথ্য দিয়েছে, তা গবেষণায় অনেকটা আশার আলো দেখাবে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সাম্প্রতিক রিপোর্টে Oxford Vaccine Group জানিয়েছে, অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনা টিকার দুটি ডোজের মধ্যেকার ব্যবধান যদি ৪৪ থেকে ৪৫ সপ্তাহ অর্থাৎ প্রায় ১০ মাস হয়, তবে তা শরীরে চারগুন বেশি অ্যান্টিবডি তৈরি করে। অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনা টিকার দুটি ডোজের মধ্যেকার ব্যবধান যদি ৮ থেকে ১২ সপ্তাহের হয়, তবে শরীরে তুলনামূলক কম অ্য়ান্টিবডি তৈরি হয়। 


আরও পড়ুন: রাজ্যে দৈনিক করোনা সংক্রমণ ১৮০০-র নীচে, ১ লক্ষের কম টিকাকরণ


আরও পড়ুন: দিনে ৭৩% কম টিকাকরণ নিয়ে রেকর্ড, আমেরিকাকে ছাপিয়ে গেল ভারত


টিকার দুটি ডোজের মধ্যে ব্যবধান বাড়ালে কি অ্য়ান্টিবডি বেশি পরিমাণে তৈরি হয়? এই উত্তর পাওয়ার জন্য তিনটি ভাগে পরীক্ষা চালান গবেষকরা। প্রথম গ্রুপকে ৮ থেকে ১২ সপ্তাহের ব্যবধানে টিকার দুটি ডোজ দেওয়া হয়। দ্বিতীয় গ্রুপকে ১৫ থেক ২৫ সপ্তাহের ব্যবধানে টিকার দুটিডোজ দেওয়া হয় এবং তৃতীয় বা শেষ গ্রুপকে ৪৪ থেকে ৪৬ সপ্তাহের ব্যবধানে টিকার দুটি ডোজ দেওয়া হয়। দেখা যায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় গ্রুপের টিকা গ্রহিতাদের Immunoglobulin G ( IgG) তৈরির পরিমাণ যথাক্রমে ৯২৩, ১৮৬০ এবং  ৩৭৩৮ ইউনিট।