নিজস্ব প্রতিবেদন: অনেক তরুণের কাছেই ধূমপান পৌরুষের প্রতীক। অধিকাংশের কাছে এটি একটি চাপ কাটানোর সরল উপায়। তবে তরুণ প্রজন্মের বেশিরভাগই প্রথমত ঝোঁকের বশে বা শখে ধূমপানের প্রতি আকৃষ্ট হন। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞান বলছে, ধূমপায়ী পুরুষদের স্পার্ম কাউন্ট কমে যায়। ধূমপানের ফলে বেড়ে যায় বন্ধ্যাত্বের ঝুঁকি। শুধু পুরুষদেরই নয়, মেয়েদেরও ঊর্বরতা কমায় ধূমপান, মেন্সট্রুয়াল সাইকল অনিয়মিত হয়ে যেতে পারে। ঋতুস্রাবের (মেনোপজ) সময় এগিয়ে আসে। সার্ভিক্স-সহ অন্যান্য ক্যানসারের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: সাবধান! এই বদঅভ্যাস থাকলে মৃত্যুও হতে পারে!


সিগারেটের ধোঁয়া সব চেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় শ্বাসনালী আর ফুসফুস। সর্দি, হাঁচি, কাশির পাশাপাশি বারংবার শ্বাসনালীর সংক্রমণ হয়। ফুসফুসের কাজ করার ক্ষমতা কমে যায়।


আরও পড়ুন: এই পদ্ধতিতে স্নান না করলেই বাড়বে স্ট্রোকের ঝুঁকি!


নাক, কান, গলা, মুখের মধ্যে ও জিভের ক্যানসারের সঙ্গে সঙ্গে গলা, স্বরযন্ত্র, ফুসফুস ইত্যাদি বিভিন্ন অঙ্গের ক্যানসারের অন্যতম কারণ তামাক। ধূমপান বা তামাক সেবনের ফলে গন্ধ বোধ নষ্ট হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে, রক্তচাপ বৃদ্ধি ও হৃদ স্পন্দনের গতি বেড়ে যায়। এছাড়াও শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা কমে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। ধূমপান বা তামাক সেবনের ফলে রক্তের জমাট বাঁধার প্রবণতা বাড়ে। শুধু তাই নয়, চোখের নানা সমস্যা-সহ অন্ধত্বের আশঙ্কা বাড়ে ধূমপান বা তামাক সেবনের ফলে।


অতয়েব, সার্বিক ভাবে সুস্থ জীবন পেতে ধূমপান বা তামাক সেবনের অভ্যাস থেকে বিরত থাকুন।