নিজস্ব প্রতিবেদন: কাকদ্বীপের ‘কমরেড যুগলের’ দেহ আনতে গিয়ে গ্রেফতার হলেন শতাধিক সিপিআই(এম) নেতা-কর্মী। ৭ পলিটব্যুরো, ২ কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা এবং ৩১ জন মহিলা সহ মোট ১১১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে দাবি সিপিআই(এম)-এর।  



COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

‘কমরেড-দের দেহ নিয়েই ফিরব’, জান কবুল লড়াইয়ের এই শপথ নিয়েই বুধবার রাত থেকে নাছোড়বান্দা আন্দোলনে সিপিআই(এম)। দলের নীতি নির্ধারক কমিটি থেকে একেবারে ব্রাঞ্চ পর্যন্ত, কাকদ্বীপের ‘কমরেড যুগল’ দেবু দাস ও উমা দাসের অগ্নিদগ্ধ দেহ নিজেদের হেফাজতে নিতে প্রশাসনের বিরুদ্ধে রাস্তায় নামে লাল ঝাণ্ডাওয়ালারা। একই সঙ্গে দেবু ও উমা দাসের দেহের ময়নাতদন্ত এবং এই ঘটনায এফআইআর-এর দাবিও তোলে বামেরা।



সিপিআই(এম)-এর দাবি, প্রাক ভোট পর্যায়ে শাসক দলের হিংসার বলি হন ‘কাকদ্বীপের কমরেড যুগল’ । ‘তৃণমূলের গুণ্ডাবাহিনী জ্যান্ত পুড়িয়ে মারে দেবু ও উমাকে‘, এমনই অভিযোগ সিপিআই(এম) নেতাদের। এই ঘটনার পর কেটে গিয়েছে ৪ দিন, এখনও পুলিশ মর্গেই পড়ে তাঁদের দেহ।  



সিপিআই(এম) চেয়েছিল, পার্টির সদর দফতর মুজাফ্ফর আহমেদ ভবনে দুই ‘কমরেড’-এর দেহ নিয়ে এসে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হবে। তবে পুলিস দেহ আটকে রাখায় তা এখনও সম্ভব হয়নি। 



বৃহস্পতিবার দেবু ও উমা দাসের শবের দাবিতে ফের বামেরা প্রতিবাদে সামিল হলে তাঁদের উপর খড়্গহস্ত হয় পুলিস। গ্রেফতার করা হয় ৩১ জন মহিলা সহ  ১১১ জন সিপিআই(এম) নেতা-কর্মীকে।