ওয়েব ডেস্ক: তৃণমূল ২১১, আর বাকিরা 'ধুয়ে মুছে সাফ'। এটাই ছিল তৃণমূলের পক্ষে বাংলার মানুষের রায়। সেদিন গোলাপ অভিনন্দনে ভরে গিয়েছিল কালীঘাট। তবে গোলাপ যেমন ছিল, তেমন গোলাপের কাঁটাও ছিল। রাজ্যের রায়ের অভিনন্দনের মাঝে মাঝেই তৃণমূলের মাথা ব্যথার কারণ হয়ে উঠছিল সেই 'পুরাতন রোগ' গোষ্ঠীকোন্দল। শপথ গ্রহণের আগেই দলের অন্দরের কাজিয়া থামিয়ে মিলে মিশে কাজ করার বার্তা দিয়েছিলেন জননেত্রী।


মুখ্যমন্ত্রী, 'প্রণব দা' কেমন আছো? উত্তরে মমতাকে যা বললেন রাষ্ট্রপতি


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিধায়ক সব্যসাচী দত্ত এবং সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদারকে স্পষ্ট বার্তা দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। উত্তর কলকাতার দুই বিধায়ক তথা দুই মন্ত্রী শশী পাঁজা এবং সাধন পাণ্ডেকেও একই বার্তা দেওয়া হয়েছে দলের পক্ষে থেকে। আর বার্তা পেয়েই মহামিলনের ছবি। হাজারো মত বিরোধ থাকলেও শপথ মঞ্চে ৪২ জন মন্ত্রী একসঙ্গে। শিশু ও নারী কল্যাণ দপ্তরের মন্ত্রী এবং ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরের মন্ত্রী সাধন পাণ্ডে একই ফ্রেমে। রয়েছেন নতুন মুখরাও। কোনওদিন এটাও ভাবা যায়নি, তৃণমূলের মন্ত্রী সভায় স্তান পাবেন 'প্রাক্তন' সিপিএম বিধায়ক তথা বামফ্রন্ট সরকারের মন্ত্রী রেজ্জাক মোল্লা। শপথ মঞ্চে আর বাকি ৪১ জনের সঙ্গে একই ফ্রেমে তিনিও। 


দেখুন সেই বিরল ছবি (অশোক মজুমদারের ফেসবুক পাতা থেকে নেওয়া)-