নিজস্ব প্রতিবেদন: গত কয়েক দিন ধরে ঘুরে বেড়িয়েছেন রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে। ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে হাইকোর্টে রিপোর্ট জমা দিল জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাত সদস্যের কমিটি। সিলবন্ধ খামে এই রিপোর্ট জমা পড়ল হাইকোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চে। ২ জুলাই মামলার পরবর্তী শুনানি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রাজ্যে ভোট পরবর্তী হিংসা অভিযোগ সরব বিজেপি। বিরোধী দলের বিধায়কদের সঙ্গে সাক্ষাতের পর দিল্লিতে দিয়ে অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক করেছেন রাজ্যপাল। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে বাংলার পরিস্থিতি নিয়ে রীতিমতো উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বলে খবর। এদিকে আবার ভোট পরবর্তী হিংসার অভিযোগে জনস্বার্থ মামলাও দায়ের হয়েছে হাইকোর্টে। স্রেফ রাজ্যে ভূমিকা নিয়ে প্রশ্নই নয়, সেই মামলার প্রক্ষিতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন কমিটি গঠনের নির্দেশ দেয় আদালত। এবার সেই কমিটির রিপোর্ট জমা পড়ল।


আরও পড়ুন: নারদ মামলায় ৫ হাজার টাকা জরিমানা, মুখ্যমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রীর হলফনামা গ্রহণ হাইকোর্টের


এদিন শুনানিতে রাজ্যের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে তোলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের আইনজীবী। তিনি বলেন, 'যাদবপুরে ভোট পরবর্তী হিংসার অভিযোগে তদন্তে গিয়েছে বাঁধার মুখে পড়েন কমিশনের সদস্যরা। তাঁদের উপর হামলা হয়। এটা আদালত অবমাননার সামিল'। রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেলের পাল্টা সওয়াল, 'কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি। কমিসনের সদস্যদের প্রয়োজনমতো সবকিছুরই ব্যবস্থা করেছে সরকার'। 


আরও পড়ুন: দেবাঞ্জন কাণ্ডের ছায়া! চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ১ পুরকর্মী সহ ৩ জন গ্রেফতার


রিপোর্টে কী জানানো হল? হাইকোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চ জানিয়েছে, এই রিপোর্ট এখনই প্রচার করা হবে না। ২ জুলাই মামলার পরবর্তী শুনানি। সেদিন আরও বিস্তারিত রিপোর্ট দেওয়া হবে বলে কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে।  ভোট-পরবর্তী হিংসা মামলায় কিন্তু মানবাধিকার কমিশনকে নিয়ে অনুন্ধানের নির্দেশ প্রত্যাহারের আর্জি জানিয়েছিল রাজ্য। সেই আর্জি খারিজ করে দেয় হাইকোর্ট। উল্টে ফের ভর্ত্‍সনার মুখে পড়তে হয় রাজ্যকেই।


(Zee 24 Ghanta App: দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)