ওয়েব ডেস্ক : এমন মেঘলা দিন, গঙ্গার পারে বসে হাওয়া খেতে কার না সাধ হয়। তাঁরও হয়েছিল। ব্যাস সে সোজা হাজির হল হাওড়া ব্রিজে। তারপর ভিড় ছাড়িয়ে এক্কেবারে ব্রিজের চূড়ায়। শুক্রবার অফিস টাইমে হাওড়া ব্রিজের টঙে উঠে পড়া ভবঘুরেকে নিয়ে অতএব বিস্তর ছোটাছুটি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঘড়িতে তখন সকাল সাড়ে ১০টা। সোজা হাওড়া ব্রিজের চূড়ায় উঠে পড়ে এক ভবঘুরে। অফিস টাইম। সবাই ছুটছেন। তার মধ্যে এই কাণ্ডে রীতিমত হইচই পড়ে যায়। খবর পেয়েই ছুটে আসে দমকল আর বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। নিয়ে আসা হয় বিরাট মই।  কিন্তু প্রায় আকাশের কাছাকাছি বসে থাকা ভবঘুরে মশাই মোটেই রাজি হননি নীচে নামতে। ভাব জমিয়ে, কথা বলেও ভবঘুরেকে নড়ানো যায়নি নিজের অবস্থান থেকে।


কলাকাতা থেকে হাওড়া যাওয়ার পথে ৩৮ নম্বর পিলারে বসে দিব্বি কলকাতার এরিয়াল ভিউ উপভোগ করতে থাকেন তিনি। আর নীচে তাঁকে নামানোর জন্য চলতে থাকে যুদ্ধকালীন তত্পরতা। শেষে রীতিমতো হাত-পা বেঁধে ব্রিজের টং থেকে নামানো হয় ওই ভবঘুরকে।


আরও পড়ুন, শহরের ৪৫০০ নির্মীয়মাণ আবাসনে এডিসের আঁতুরঘর; লার্ভা মিলল সাউথ পয়েন্ট, বালিগঞ্জ ITI কলেজেও