গ্রামে বাড়ি তৈরি এবার আরও `স্মার্ট`
বাড়ি তৈরিতে অ্যাপ্রুভাল ফি দেওয়ার নিয়ম এবার আরও স্মার্ট । শহরের মতো গ্রামেও, বাড়ি তৈরির জন্য বেঁধে দেওয়া হচ্ছে ফি-র নির্দিষ্ট রেট। জনস্বার্থে ও নিয়মে আরও স্বচ্ছতা আনতেই এই উদ্যোগ। দাবি প্রশাসনের। কলকাতায় বাড়ি করলে যেমন পুরসভাকে অ্যাপ্রুভাল ফি দিতে হয়, গ্রামেও চালু একই নিয়ম। এক্ষেত্রে তা দিতে হয় পঞ্চায়েতকে। তবে অনেক সময় সেই টাকা নেওয়ার ক্ষেত্রে ওঠে গরমিলের অভিযোগ। দুর্নীতির ছায়া নতুন নয়। একে ঘিরে তোলাবাজিরও অভিযোগ ওঠে বহুক্ষেত্রে। এই সমস্ত জটিলতা থেকে মুক্তি পেতে, এবার নয়া ফরম্যাটে ঢেলে সাজানো হচ্ছে নিয়মকানুন।
ওয়েব ডেস্ক : বাড়ি তৈরিতে অ্যাপ্রুভাল ফি দেওয়ার নিয়ম এবার আরও স্মার্ট । শহরের মতো গ্রামেও, বাড়ি তৈরির জন্য বেঁধে দেওয়া হচ্ছে ফি-র নির্দিষ্ট রেট। জনস্বার্থে ও নিয়মে আরও স্বচ্ছতা আনতেই এই উদ্যোগ। দাবি প্রশাসনের। কলকাতায় বাড়ি করলে যেমন পুরসভাকে অ্যাপ্রুভাল ফি দিতে হয়, গ্রামেও চালু একই নিয়ম। এক্ষেত্রে তা দিতে হয় পঞ্চায়েতকে। তবে অনেক সময় সেই টাকা নেওয়ার ক্ষেত্রে ওঠে গরমিলের অভিযোগ। দুর্নীতির ছায়া নতুন নয়। একে ঘিরে তোলাবাজিরও অভিযোগ ওঠে বহুক্ষেত্রে। এই সমস্ত জটিলতা থেকে মুক্তি পেতে, এবার নয়া ফরম্যাটে ঢেলে সাজানো হচ্ছে নিয়মকানুন।
নিয়মকানুনের নয়া ফরম্যাট
গ্রামাঞ্চলে বাড়ি তৈরিতে অ্যাপ্রুভাল ফি নেওয়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট রেট বেঁধে দিচ্ছে পঞ্চায়েত দফতর।
অ্যাপ্রুভাল ফি-র বিষয়টি একটি নিয়মের মধ্যে আনতেই এই সিদ্ধান্ত।
বিষয়টি সুষ্ঠুভাবে হচ্ছে কিনা তা দেখার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
গোটা প্রক্রিয়া দ্রুত শেষ করতে সচেষ্ট পঞ্চায়েত দফতর।
সেক্ষেত্রে গ্রাম পঞ্চায়েতে নিয়মমাফিক আবেদনের পরও ঠিক সময়ে অনুমতি না মিললে বিষয়টি চলে যাবে উচ্চস্তরে। অভিযোগ যাবে পঞ্চায়েত সমিতি, জেলা পরিষদ পর্যন্ত। তবে সেই ফি যে রাজ্যের সব জায়গায় এক অঙ্কের হবে না। একথাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়।
এই কাজ বাস্তবায়ন করতে বিশ্বব্যাঙ্ক থেকেও মিলেছে বড় অঙ্কের অর্থ। নতুন ব্যবস্থায় কর্মীদের যথাযথ ট্রেনিং দিতে প্রাথমিকভাবে খরচ হবে সেই টাকা। তবে এরপরও দুর্নীতির হাত থেকে পাকাপাকি মুক্তি মিলবে কি? থেকেই যাচ্ছে প্রশ্ন।