গ্রেফতার হওয়া `তোলাবাজ` তৃণমূল কাউন্সিলারের তাপস পাল কানেকশন
যেমন জামাইবাবু, তার তেমনই শালাবাবু। জামাইবাবু নিজের পরিচয় দিয়েছিলেন নিজেকে `চন্দনগরের মাল` বলে। আর তাঁর সাংসদ এলাকায় যাঁরা বিরোধী রাজনীতি করেন তাঁদের সাবধান করেছিলেন, `ঘরে ছেলে ঢুকিয়ে দেওয়ার` হুমকি দিয়ে। আর শালাবাবু নিজের ওয়ার্ডে নিরীহ মানুষ দেখলে তার থেকে জোর-জবরদস্তি তোলা তুলে থাকেন। অন্তত এখনও পর্যন্ত যা খবর সেটার ওপর ভিত্তি করে অনিন্দ্যকে নিয়ে এমনটাই বলা হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়াতে তাপস পাল-অনিন্দ্যর এই কানেকশন নিয়ে বেশ ঠাট্টা শুরু হয়েছে।
ওয়েব ডেস্ক: যেমন জামাইবাবু, তার তেমনই শালাবাবু। জামাইবাবু নিজের পরিচয় দিয়েছিলেন নিজেকে "চন্দনগরের মাল" বলে। আর তাঁর সাংসদ এলাকায় যাঁরা বিরোধী রাজনীতি করেন তাঁদের সাবধান করেছিলেন, "ঘরে ছেলে ঢুকিয়ে দেওয়ার" হুমকি দিয়ে। আর শালাবাবু নিজের ওয়ার্ডে নিরীহ মানুষ দেখলে তার থেকে জোর-জবরদস্তি তোলা তুলে থাকেন। অন্তত এখনও পর্যন্ত যা খবর সেটার ওপর ভিত্তি করে অনিন্দ্যকে নিয়ে এমনটাই বলা হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়াতে তাপস পাল-অনিন্দ্যর এই কানেকশন নিয়ে বেশ ঠাট্টা শুরু হয়েছে।
জামাইবাবুর নাম- শ্রীযুক্ত তাপস পাল। বাংলা সিনেমার অভিনেতা এবং তৃণমূল কংগ্রেসের টিকিটে কৃষ্ণনগর থেকে জিতে আসা লোকসভার সাংসদ। আর শালাবাবু হলেন- শ্রীযুক্ত অনিন্দ্য চ্যাটার্জী। বিধাননগর পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর।
তোলাবাজির অভিযোগ ধৃত বিধাননগরের তৃণমূল কাউন্সিলর অনিন্দ চ্যাটার্জি
বেশ কিছুদিন ধরেই অনিন্দ্যর নামে অভিযোগ উঠছিল। অভিযোগ ছিল AE ব্লকের বাসিন্দা এক বৃদ্ধ তাঁর বাড়ির একাংশ সম্প্রসারণ করছিলেন । সেখানেই সম্প্রসারণের কাজে বাধা দিয়ে অনিন্দ চ্যাটার্জি বারো লক্ষ টাকা দাবি করেন বলে অভিযোগ। এই ঘটনা জানানো হয় মুখ্যমন্ত্রীকে। সূত্রের খবর মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলেন খোদ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে গ্রেফতার করা হয় অনিন্দ চ্যাটার্জিকে।
দেখে নিন কী বলেছিলেন তাপস পাল-