ওয়েব ডেস্ক: ফেসবুকে বন্ধুত্বের ফাঁদ পেতে ধর্ষণের অভিযোগ। সল্টলেকের নামী স্কুলের ছাত্রীকে জগদ্দল তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ। কোনও ক্রমে পালিয়ে বাঁচে দশম শ্রেণির ওই ছাত্রী। দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। কলকাতার নামী স্কুলের ক্লাস টেনের পড়ুয়া। বাবা কেন্দ্রীয় সরকারের পদস্থ আধিকারিক।বিধাননগরের এই ছাত্রীর সঙ্গেই মাস খানেক আগে ফেসবুকে পরিচয় হয়  জগদ্দলের বিশাল ঠাকুর অরফে আশুতোষর।সামান্য কয়েকদিনেই ঘনিষ্ঠতা।এমনকি আশুতোষের সঙ্গেই জীবন কাটাবে বলে ঠিক করে ফেলে ক্লাস টেনের মেয়েটি।বাড়িতে এনিয়ে অশান্তিও হয়। তিরিশে নভেম্বর বাড়িতে অশান্তির জেরে  বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায় ওই ছাত্রী। উদ্দেশ্য আশুতোষের সঙ্গে দেখা করা। তখনও সে বোঝেনি কী অপেক্ষা করছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন সল্টলেকের দত্তাবাদে শিশুকে বেধরক মারধরের অভিযোগ গ্রেফতার বাবা-মা!


অভিযোগ ছাত্রীটিকে জগদ্দলে নিয়ে যায় আশুতোষ। সেখানেই শিবম  নামে এক সঙ্গীকে নিয়ে শুরু হয় অত্যাচার। অভিযোগ, জুট মিলের কোয়ার্টারে ছাত্রীকে আটকে রেখে ধর্ষণ করে তাঁরা। কোনও ক্রমে সেখান থেকে পালিয়ে বাঁচে কিশোরী। বিধাননগর উত্তর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই রবিবার জগদ্দল থেকে শিবম আর আশুতোষকে গ্রেফতার করে পুলিস। ধৃতদের বিরুদ্ধে POCSO আইনে মামলা দায়ের হয়েছে।আদালত তাঁদের পাঁচদিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে।


আরও পড়ুন  এই শীতে দেখা করতে চান অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে?