পিয়ালী মিত্র: পদ্মাপারে নৈরাজ্য়ে আবহে এরাজ্যে জঙ্গি কার্যকলাপের আশঙ্কা বাড়ছে। জঙ্গি কার্যকলাপে যুক্ত থাকায় সীমান্তবর্তী এলাকায় পরপর গ্রেফতার করা হয়েছে বেশ কয়েকজনকে। এবার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন বিএসএফের ডিজি। মণিপুর থেকে দক্ষিণবঙ্গে জওয়ানদের ফেরানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। ফেরানো হচ্ছে ২২-২৪ কোম্পানি বিএসএফ। নদিয়া, মালদহ ও মুর্শিদাবাদ সীমান্তকে পাখির চোখ করা সিদ্ধান্ত সীমান্তরক্ষী বাহিনীর। সূত্রের খবর, সীমান্ত লাগোয়া গ্রামগুলিতে গোয়েন্দাদের শক্তিশালী করা নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-ভারতে হামলার জন্য পাক জঙ্গিদের টাকা জুগিয়েছিলেন, ১৭ বছর পর কারাগার থেকে মুক্ত বিএনপি নেতা


বিএসএফের ডিজি বলেন যেখানে কাঁটাতার নেই সেখানে বেড়া দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। যেখানে বেড়া নেই সেখানে অনুপ্রবেশ হচ্ছে এমনটা নয়। ওখানে আমাদের টহলদাবি বাড়ানো হয়েছে। সিসিটিভি রয়েছে, রাতে ফ্লাড লাইট লাগানো রয়েছে। আমাদের সীমান্তে একদিকে আছে বিএসএফ এবং অন্যদিকে বিজিবি। দুই বাহিনীর সঙ্গে ভালো যোগাযোগ রয়েছে। আমাদের সব সময়ে চেষ্টা থাকে যাতে কোনও প্রকার অনুপ্রবেশ যেন না ঘটে।


উল্লেখ্য, বাংলাদেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশ বাড়ছে। একইসঙ্গে বেশকয়কজন জঙ্গি ধরা পড়েছে। একজন জঙ্গি বাংলাদেশে পালানোর ছক কষছিল। তাকেও ধরা হয়েছে। এনিয়ে উদ্বিগ্ন বিএসএফের ডিজি দলজিত্‍ সিং চৌধুরি। মঙ্গলবার দক্ষিণবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারের কর্তাদের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন। সেখানেই তিনি  উদ্বেগ প্রকাশ করেন। সেখানেই মণিপুর থেকে ২২ কোম্পানি বিএসএফকে ফিরিয়ে আনার কথা বলেন। ওই ২২ কোম্পানি বিএসএফকে মোতায়েন করতে বলা হয়েছে নদিয়া, মালদহ, মুর্শিদাবাদের মতো স্পর্শকাতর এলাকায়। সূত্রের খবর, স্পর্শকাতর এলাকাগুলিতে বিএসএফের আইজি, ডিজিকে ঘন ঘন পরির্দশন করতে বলা হয়েছে। অনুপ্রবেশ যাতে না হয় তার জন্য টহলদারি বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কারণ বহুক্ষেত্রে সীমান্তবর্তী এলাকার গ্রামগুলিতে অনুপ্রবেশকরাীরা এসে লুকিয়ে থাকছে।



(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)