নিজস্ব প্রতিবেদন:   ব্যাঙ্ক জালিয়াতদের খপ্পরে খোদ কানাড়া ব্যাঙ্কের অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার। তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকেও ৪০ হাজার টাকা গায়েব। গোলপার্কের কানাড়া ব্যাঙ্কের এটিএম থেকে তিনি টাকা তুলতেন। ওই ব্যাঙ্কেই স্কিমার লাগায় জালিয়াতরা। ইতিমধ্যেই ব্যাঙ্ক জালিয়াতি কাণ্ডে সিসিটিভির সূত্র ধরে চলছে তদন্ত। ইতিমধ্যে কয়েকজনকে চিহ্নিত করা গিয়েছে বলে জানান জয়েন্ট সিপি ক্রাইম প্রবীণ ত্রিপাঠী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: আচমকা বিকট শব্দ, হাওড়া স্টেশনে সাতসকালে ভয়ঙ্কর ঘটনা


কলকাতার কানাড়া ও পঞ্জাব ন্যাশানাল ব্যাঙ্কের এটিএম থেকে টাকা জালিয়াতির ঘটনায় চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। গোয়েন্দা দফতর এটিএমের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখেছেন। দেখা গিয়েছে, গড়িয়াহাটের কানাড়া ব্যাঙ্কের পাশে যে এটিএম কাউন্টারটি রয়েছে, তাতে গত এপ্রিলে এক যুবক  দু’বার আসেন। তিনি এটিএমের মধ্যে দীর্ঘক্ষণ ছিলেন। সেদিনই এটিএমে স্কিমার লাগানো হয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।


আরও পড়ুন: স্কুল ব্যাগে কিছু একটা লুকোচ্ছিল চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীটি, শিক্ষিকার জেরার মুখে ফাঁস হল পরিবারের ঘৃণ্য সত্য


 ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে খুলে নেওয়া হয় স্কিমার। ওই দু’দিনে কপি করে নেওয়া হয়েছে যাবতীয় তথ্য। তথ্য ব্যবহার করে ডুপ্লিকেট মাস্টার কার্ড বানানো হয়। সেই কার্ড ব্যবহার করেই টাকা তোলা হয়েছে। ফরেনসিক টিম এটিএম-এর গায়ে আঠার চিহ্ণ পেয়েছে। এই দুদিনে সেই দুদিনে কারা টাকা তুলেছেন, তাদের তালিকা তৈরি করছে পুলিস।


গোয়েন্দাদের তদন্তে উঠে এসেছে, ওই এটিএমে কোনও নিরাপত্তারক্ষী না থাকার কারণেই সাইবার প্রতারক অবাধে এটিএমের ভেতর ঢুকে তার কাজ করেছে। ইতিমধ্যেই ব্যাঙ্ক জালিয়াতির শিকার বহু মানুষ। এটিএম স্কিমিং করে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। এটিএমকে মূল হাতিয়ার করেই সম্ভবত শহর জুড়ে ব্যাঙ্ক জালিয়াতির রমরমা। থাকতে পারে আরও একাধিক কারণ।