নিজস্ব প্রতিবেদন: বি টি রোডে মক পোলিং চলাকালীন মানিকতলার বিজেপি প্রার্থী কল্যাণ চৌবের উপর হামলা। আগামি ২৯ এপ্রিল শেষ দফার ভোট, তার আগে এজেন্টদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছিল। সেই সময় রবীন্দ্রভারতীর সামনে কর্মীদের খবর নিতে হাজির হয়েছিলেন কল্যাণ চৌবে। অভিযোগ তাঁকে ঘিরে ধরে আক্রমণ চালায় তৃণমূল কর্মীরা (TMC)।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:পায়ে হেঁটে ২ মে রাজ্যপালকে পদত্যাগপত্র দিতে হবে, সেরে উঠুন দিদি: Amit Shah



নির্বাচন কমিশন প্রাঙ্গণে এই কার্যক্রম চলার কারণে ব্যক্তিগত সহকারি বা অন্য কোনও বিজেপি (BJP) কর্মী ছিলেন না প্রার্থীর সঙ্গে। তাঁর অভিযোগ সেখানে পুলিসের সামনেই পাঁচ থেকে ছয় জন তৃণমূল কর্মী প্রথমে তাঁর উপর চড়াও হয়, মুহূর্তে জড়ো হয় আরও জনা চল্লিশ তৃণমূল কর্মী। প্রথমে ঘাড়ে আঘাত করা হয়, এরপর জামা ছিঁড়ে দেওয়া হয় মানিকতলা বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থীর। এরপর প্রায় দুশো মিটার টানতে টানতে  নিয়ে যাওয়া হয় বলে তাঁর অভিযোগ। 


আরও পড়ুন:লকডাউনের আতঙ্ক! তাই রুজির অনিশ্চয়তা নিয়েই ঘরমুখো রাজ্যের পরিযায়ী শ্রমিকেরা


পুলিস প্রচুর চেষ্টা করে হামলাকারীদের বাগে আনতে না পেরে, শেষে প্রার্থীকে একটি ঘরে ঢুকিয়ে বন্ধ করে দেন। ঘরে বসে উচ্চপদস্থ নেতাকে ফোন করেন কল্যাণ (Kalyan Chaubey)। সেন্ট্রাল ফোর্স এসে উদ্ধার করে তাঁকে। তিনি বাইরে আসতেই বিজেপি সমর্থকরা বি টি রোড অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান। নির্বাচন কমিশনেও অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন পুলিসের উচ্চপদস্থ কর্তারা। তৃণমূলের কাছ থেকে ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে, দলের তরফে ব্রাত্য বসু  (Bratya basu) বলেন, 'যে কোনও দলের প্রার্থীর ওপর হামলার ঘটনা নিন্দনীয়', এই বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে, আশ্বাস ব্রাত্য বসুর।