ওয়েব ডেস্ক: শহরে একের পর এক আক্রান্ত পুলিস। বেপরোয়া দুষ্কৃতীরাজ। কোন পর্যায়ে পৌঁছচ্ছে দুঃসাহস? আইনের রক্ষকরাই যদি এত অসহায় হয়, তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়? বারবার উঠছে একই প্রশ্ন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

খাকি উর্দিকে থোড়াই কেয়ার। বারবার এই দৃশ্য দেখেছে এই শহর। প্রশ্ন উঠেছে, রক্ষকরাই যখন আক্রান্ত, তখন আমজনতার নিরাপত্তা কোথায়? দখলি জমিতে পাঁচিল তুলতে গিয়ে স্ট্রংম্যান প্রতাপ সাহার রোষে পড়েন আলিপুর থানার কর্মীরা। থানায় টেবিলের পিছনে মাথায় ফাইল চাপা দিয়ে লুকিয়েও পড়তে দেখা যায় তাঁদের। পার্ক স্ট্রিটে কর্তব্যরত পুলিসকর্মীকে বেমালুম পিটিয়ে দিতে হাত কাঁপে না মদ্যপ দম্পতির। ল্যান্সডাউনে ট্রাফিক সার্জেন্টকে বেধড়ক মারধর করে দুই বাইক আরোহী।


এবার চিড়িয়ামোড়। ফের বেআব্রু পুলিসেরই নিরাপত্তার ছবি। এবার রাতের শহরে, এক পুলিস সার্জেন্টের স্ত্রীর শ্লীলতাহানি। প্রতিবাদ করায় মেরে পুলিস অফিসারেরই চোখ-মুখ ফাটিয়ে দিল অভিযুক্তরা। ইউনিফর্মে ছিলেন ওই সার্জেন্ট। ছিল পুলিসের বাইক। তা সত্ত্বেও রেয়াত নয় পুলিসকেই!


কোন পর্যায়ে পৌছেছে দুঃসাহস! চাকরির নিয়মনীতিকেও থোড়াই কেয়ার। রাতের অন্ধকারে সিভিক ভলান্টিয়ারও বদলে যাচ্ছে দুষ্কৃতীর চেহারায়। হচ্ছেটা কী? আইনের রক্ষকরাই যদি এত অসহায় হয়, তাহলে সাধারণ মানুষ যাবেন কোথায়? রাতের শহর তো দূর, দিনেদুপুরেও তাঁরা পথে বেরোবেন কীভাবে? ফের সেই প্রশ্নই তুলে দিল চিড়িয়া মোড়ের ঘটনা।