ওয়েব ডেস্ক: ট্যাংরাকাণ্ডে এখনও অধরা অভিযুক্তরা। কাল প্রাক্তন তৃণমূল কাউন্সিলর শম্ভুনাথ কাওয়ের অনুগামীকে নৃশংসভাবে খুনের চেষ্টার পরেও কেন এখনও ধরপাকড় নয়? তাই নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন স্থানীয়রা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কাল ট্যাংরার পিলখানায় রাহুল রায় নামে এক তৃণমূল কর্মীর দুটো পা কেটে তাঁকে রেললাইনে ফেলে দেয় দুষ্কৃতীরা। এমনটাই অভিযোগ রাহুলের পরিবারের। গোটা ঘটনায় স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক ও কাউন্সিলরের দিকেই আঙুল তোলেন আক্রান্তের পরিজনেরও। যদিও, দুই তৃণমূল নেতাই দুষ্কৃতীদের মদত দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তবে ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পরেও এখনও অধরা অভিযুক্ত একজনও। কেন নিষ্ক্রিয় পুলিস প্রশাসন? সরব ট্যাংরায় স্থানীয় বাসিন্দারা।


শুধুই ধরপাকড়ে নিষ্ক্রিয়তা নয়। পুলিসের বিরুদ্ধে উঠেছে অভিযুক্তদের আড়ালের চেষ্টার অভিযোগও। তৃণমূল কর্মীর পা কেটে রেললাইনে ফেলে দেওয়ার নৃশংস ঘটনায় প্রথমে খুনের চেষ্টার মামলা রুজুই করেনি পুলিস। বরং কাল লঘু ধারাতেই মামলা রুজু করে দায় সারে শিয়ালদহ জিআরপি।


৩০৭-এর বদলে দেওয়া হয় ৩২৬, ৩৪১ এবং ৩৪ ধারায় মামলা। অর্থাত গুরুতর আঘাত করা, জবরদস্তি আটকে রাখা এবং ঘটনায় একাধিক লোকের জড়িত থাকার মামলাই রুজু করেছে পুলিস। এরপরেই পুলিসের বিরুদ্ধে অভিযুক্তদের আড়ালের চেষ্টার অভিযোগ তোলে আক্রান্তের পরিবার। কেন লঘু ধারা এই প্রশ্নে সরব হন আইজীবীদের একাংশও। চাপের মুখে শেষমেশ পিছু হটে পুলিস। আজ FIR এ যোগ করা হল ৩০৭ ধারা অর্থাত্ খুনের চেষ্টার ধারাও।