ওয়েব ডেস্ক: নোট বাতিলের জেরে ক্ষতি হয়েছে রাজ্যের অর্থনীতির। এর জেরে চলতি আর্থিক বছরে রাজ্যের বৃদ্ধি কমবে ৯ দশমিক ২৭ শতাংশ। বাজেট বক্তৃতায় বললেন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র।এবারের রাজ্য বাজেটে জমি-বাড়ির রেজিস্ট্রেশন ফি ৯ শতাংশ কমানোর প্রস্তাব করলেন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র। তাঁর ঘোষণা, ফ্ল্যাট কেনার ১ বছরের মধ্যে রেজিস্ট্রি করলে রেজিস্ট্রি ফিতে ছাড় দেওয়া হবে ২০ শতাংশ। এছাড়া, দলিল রেজিস্ট্রি করার ক্ষেত্রে প্রথমে স্ট্যাম্প ডিউটি দিতে হবে ২ শতাংশ। বাকিটা দিতে হবে পরবর্তী চার বছরের মধ্যে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


মানবিক মুখ মাথায় রেখে বাজেট। মাথার উপর ঋণের বোঝা নিয়ে যতদূর সম্ভব মানুষের জন্য করা হয়েছে। রাজ্য বাজেট প্রসঙ্গে বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। "বাড়িতে অতিথি আসলে মাংস ভাত না খাওয়াতে পারলেও আলু সিদ্ধ ডাল ভাত খাওয়াবো", এমনটাই বললেন মুখ্যমন্ত্রী।   রাজ্য বাজেটকে স্বাগত জানালেন বণিকসভার প্রতিনিধিরা। তাঁদের বক্তব্য, নোট বন্দির জেরে রাজ্যে ফিরে আসা শ্রমিকদের জন্য আর্থিক সহায়তা ঘোষণা করা অভিনব একটি পদক্ষেপ। (রাজস্ব আদায়ে বিপুল ঘাটতি নিয়েই, কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে পেশ রাজ্য বাজেট)


 



বিধানসভার বাইরে নকল অধিবেশন করে বিরোধীদের বিকল্প বাজেট পেশ কিংবা তাঁদের অবস্থান, কোনও কিছুকেই গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজন নেই। মত পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের। শুধুমাত্র মুখ দেখাতেই বিধানসভায় অবস্থান-বিক্ষোভে ব্যস্ত বাম-কংগ্রেস। বাংলার উন্নয়ন নিয়ে কোনও মাথাব্যথা নেই তাঁদের। মন্তব্য মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। মানুষের সমর্থন নেই বাম-কংগ্রেসের সঙ্গে।নিজেদের অস্তিত্ব বাঁচিয়ে রাখতেই, এখন নাটক  করছে দুই দল। বিধানসভার বাইরে বিকল্প বাজেট, তথা কংগ্রেসের অবস্থান নিয়ে তীব্র কটাক্ষ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের।