ওয়েব ডেস্কঃ গত চার বছরে পশ্চিমবঙ্গে যেমন বেড়েছে উন্নয়ন তেমনই বেড়েছে কর্মসংস্থান। ৪৩৫টি ইউনিটের জন্য বিনিয়োগ হয়েছে ৮৪,৯২৩.৩৬ কোটি টাকার। এর সঙ্গে কর্মসংস্থান হয়েছে ২ লক্ষ ২৯ হাজার ৩৪৬ জনের। এছাড়াও ২২১টি বৃহৎ ও মাঝারি শিল্পে বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি পেয়েছে রাজ্য। এই বিনিয়োগ থেকে ৮৬ হাজার ৭২৫ জনের কর্মসংস্থান হবে। বাংলায় শিল্প টানতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগ 'বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট'। ২০১৫ সালে এই সামিট বাংলাকে এনে দিয়েছে  ২ লক্ষ ৪৩ হাজার ১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পড়ুন রূপনারায়ণপুরে গড়ে উঠল নতুন কারখানা


শিল্পপতিদের রাজ্যে এসে যাতে কোনও সমস্যায় পড়তে না হয় সেই জন্য তৈরি হয়েছে শিল্প সাথী, বিশেষ টেস্ক ফোর্স, রাখা হয়েছে রিলেশনশিপ ম্যানেজার। সরকারের সহযোগিতায় পশ্চিমবঙ্গে শিল্প স্থাপন পদ্ধতি এখন অনেক সরল। রাজ্যে শিল্পের সুবিধার জন্য গঠন করা হয়েছে একটি কোর কমিটি। এই কমিটিতে সরকারের বিভিন্ন দফতরের প্রধানরা ছাড়াও থাকেন  শিল্পপতিরা। এই কমিটিকে নেতৃত্ব দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সরকারের সরলীকরণের ফলে টাটা হিটাচি, এক্সপ্রো ইন্ডিয়া লিমিটেড,ওসিএল ইন্ডিয়া লিমিটেড, বিএপিএল, ম্যাট্রিক্স -এর বড় বড় কোম্পানি বাংলায় পা রেখেছে। আগামি দিনে এইচপিসিএল, রিলয়েন্স সিমেণ্ট, ইমামি সিমেণ্টের মতো কোম্পানিকেও দেখা যাবে পশ্চিমবঙ্গে। ওয়েস্ট বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভ্লপমেন্ট কর্পোরেশন-এর উদ্যোগে বিভিন্ন জেলায় তৈরি হয়েছে বেশ কিছু ইনডাসট্রিয়াল পার্ক। রাজ্যের প্রাপ্তির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ক্ষতির ভার কমাতে সরকারের অধীনস্ত পাঁচটি চা বাগান বেসরকারী সংস্থার কাছে হস্তান্তরিত করা হয়েছে।  


পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আরও একটি উল্লেযোগ্য সাফল্য হলো বিমানবন্দর। সরকারের সহযোগিতায় অন্ডালে তৈরি হয়েছে দেশের প্রথম 'গ্রিণ ফিল্ড' বিমানবন্দর। খুব তাড়াতাড়িই এই বিমানবন্দর থেকে চালু হবে উড়ান।