বর্ষবরণের আনন্দে মশগুল বাঙালি, জেলায় জেলায় উচ্ছ্বাস
আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা বাকি। ২০১৭-কে বিদায় জানিয়ে ক্যালেন্ডারের পাতায় শুরু হয়ে যাবে আরও একটা নতুন বছর। ইংরেজি নতুন বছর ২০১৮কে স্বাগত জানাতে আনন্দে মেতে উঠেছে আট থেকে আশি।
নিজস্ব প্রতিবেদন : আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা বাকি। ২০১৭-কে বিদায় জানিয়ে ক্যালেন্ডারের পাতায় শুরু হয়ে যাবে আরও একটা নতুন বছর। ইংরেজি নতুন বছর ২০১৮কে স্বাগত জানাতে আনন্দে মেতে উঠেছে আট থেকে আশি।
রবিবার বর্ষশেষের দিনে সকাল থেকেই ভিড় জমতে শুরু করে রাজ্যের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে। বেলা যত বাড়ে তত বাড়তে থাকে ভিড়। এবছর শীতের আমেজ তেমন না থাকলেও, বর্ষবরণের আনন্দ চেটেপুটে নিতে কোনও ফাঁক রাখতে চায় না আম বাঙালি।
সকাল থেকেই কচিকাঁচাদের হাত ধরে আলিপুর চিড়িয়াখানায় ভিড় করতে শুরু করেন বাবা, মায়েরা। বর্ষবরণের দিনে সন্তানদের সঙ্গে তাঁরাও যেন আরও একবার নিজেদের শৈশবটাকে তারিয়ে উপভোগ করতে চান। চিড়িয়াখানা খোলার আগেই বাইরে লম্বা লাইন পড়ে যায়। বাধ্য হয়ে কর্তৃপক্ষকে আধঘণ্টা আগে সকাল সাড়ে ৮টাতেই খুলে দিতে হয় চিড়িয়াখানার দরজা। আর সব সময়ের মতো আজও চিড়িয়াখানায় মূল ভিড়টা বাঘমামার খাঁচার সামনেই।
আরও পড়ুন, বিজেপিতে যোগদানের আবেদন জানিয়ে চিঠি দিলেন ভারতী ঘোষ
একই ছবি ধরা পড়ে ভিক্টোরিয়া, বিড়লা তারামণ্ডল, নিক্কোপার্কে। সর্বত্রই পিকনিকের মুড। সাম্প্রতিককালে শহরের অন্যতম ঘোরার জায়গা হয়ে উঠেছে ইকো পার্ক। সেখানেও ভিড়ের কমতি নেই। ইকো পার্কের মূল ভিড়টা সেভেন ওয়ান্ডারে। বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যকে একসঙ্গে এক চৌহদ্দির মধ্যে চাক্ষুষ করে নিতে ব্যস্ত সবাই।