কমলাক্ষ ভট্টাচার্য: চেনা মুখ নন। কেউ বুদ্ধিজীবী, তো কেউ কবি কিংবা সাহিত্যিক। বাদ গেলেন না শিল্পীরাও। তাঁদের বিচারে যাঁরা 'সেরা প্রার্থী', পুরস্কার পেলেন তাঁরাই। ঘরোয়া অনুষ্ঠান হল কলকাতা প্রেস ক্লাবে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:  OBC Certificate: ২০১০ সালের পর সমস্ত ওবিসি সার্টিফিকেট বাতিল! হাইকোর্টে জোর ধাক্কা রাজ্যের...


লোকসভা ভোট চলছে। প্রচারে ব্যস্ত সবদলের প্রার্থীরাই। কিন্তু কু-কথা নয়, বরং ভোটের প্রচারে ফিরুক সুস্থ সংস্কৃতি আর ভাষা। এই লক্ষ্যেই বাছাই করা প্রার্থীদের পুরষ্কৃত করল সরস্বতী ভান্ডার নামে একটি সংগঠন। সংস্থার কর্ণধার কবি ঝর্ণা ভট্টাচার্য বলেন, 'আমরা নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে চেয়েছি। তাই সব দলের কাছেই আমন্ত্রণ গিয়েছে। তিন দলের তিন জন নির্বাচিত'।


এদিকে দক্ষিণ কলকাতা লোকসভা কেন্দ্রে মধ্যে পড়ে কলকাতা প্রেস ক্লাব। এই কেন্দ্রে এবারও তৃণমূল প্রার্থী মালা রায়। অনুষ্ঠানে অবশ্য আসতে পারেননি তিনি। প্রচারে মালার কাছে ট্রফি পৌঁছে দেন উদ্যোক্তারা। মালা বলেন, আমরা চেষ্টা করি, ভাল ভাষা প্রয়োগ করে যাতে বিরোধীদের মোকাবিলা করতে পারি। এভাবেও যে ভোট চাওয়া যায়, সেটা এই পুরস্কারেই প্রমাণিত'।


বাকি দুই সেরা প্রার্থী বিজেপির সজল ঘোষ আর সিপিএমের সৃজন ভট্টাচার্য। যাদবপুর থেকে লোকসভা ভোটে লড়ছেন সৃজন। বরানগর উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সজল। স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতেই বাম-প্রার্থী বলেন, 'রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে প্রচার করে প্রাইজ পাওয়া যায় জানলে আরও বেশি করতাম'।


সৃজনের  মতে, 'কটাক্ষ থাকবে কিন্তু কটাক্ষ সেরকম পর্যায় যাবে না যেটা এখন চলছে। আমায় ইট  ছুঁড়লে আমি তো ফুল ছুঁড়তে পারি না। আগের শিষ্টাচার এখন আর নেই। যাঁরা রাজনীতি করছেন, তাঁদের আত্মবিশ্বাস নেই। ক্ষমতায় থাকার জন্য  তাদের সবসময় মেরে দেবো কেটে দেবো ভেঙে দেবো করতে হয়'।


আরও পড়ুন: C V Ananda Bose: শ্লীলতাহানি বিতর্কের মধ্যেই হঠাৎ দিল্লি যাত্রা বোসের! রাজ্যপালের পদ থেকে ইস্তফা? জোর জল্পনা...



(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)