নিজস্ব প্রতিবেদন: ছিল ৭৭। হল কত? শেষপর্যন্ত দাঁড়াবে কত? রাজ্যে বিজেপি বিধায়কদের একের পর এক দলত্যাগে পুরোটাই ঘেঁটে ঘ। উপনির্বাচনের ফলপ্রকাশের পর এখনও অবশ্য খাতায়-কলমে গেরুয়া শিবিরের বিধায়ক সংখ্যা ৭৭। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিধানসভা ভোটে ২০০ আসনের লক্ষ্য নিয়ে নেমেছিল বিজেপি। অভীষ্টের অনেক আগে সাকুল্যে ৭৭ বিধায়কেই থেমে যেতে হয় তাদের।  এরপর সাংসদ থাকার জন্য শান্তিপুর ও দিনহাটার বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেন জগন্নাথ সরকার ও নিশীত প্রামাণিক। দু'টি আসনই উপনির্বাচনে হারাল বিজেপি। আসন সংখ্যা কমে দাঁড়াল ৭৫। 


কিন্তু খাতায়-কলমের সঙ্গে বাস্তবের বিস্তর ফারাক! ভোটের আগে জোয়ারের অভিমুখ ছিল বিজেপির দিকে, ভোটের পর ভাটার টান। আর সেই ভাটা-পর্বের শুরুতেই তৃণমূলে নাম লিখিয়েছেন কৃষ্ণনগরের উত্তরের বিধায়ক মুকুল রায়। তার পর ক্রমপর্যায়ে তৃণমূলে চলে গিয়েছেন বিষ্ণপুরের বিধায়ক তন্ময় ঘোষ, বাগদার বিশ্বজিৎ দাস, কালিয়াগঞ্জের বিজেপি সৌমেন রায় এবং রায়গঞ্জের কৃষ্ণ কল্যাণী। ফলে বিজেপি বিধায়ক সংখ্যা এখন দাঁড়িয়েছে ৭০।


রাজ্য থেকে দু'জন সাংসদ পাঠাতে গেলে দরকার ৬৯ বিধায়কের সমর্থন। বিজেপির অবস্থা এখন কাঁটায় কাঁটায়। তন্মধ্যে তৃণমূল সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, আরও ২৫ বিধায়ক লাইনে আছেন। ফলে আগামী দিনে কত জন বিধায়ক বিজেপি ধরে রাখতে পারে সেটাই লাখ টাকার প্রশ্ন।


আরও পড়ুন-