নিজস্ব প্রতিবেদন: বিজেপিতে (BJP) ফের ভাঙন। তৃণমূলে (TMC) যোগ দিলেন বাগদার বিধায়ক বিশ্বজিৎ দাস (Biswajit Das)। তৃণমূল মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং সাংসদ কাকলী ঘোষ দস্তিদারের উপস্থিতিতে পতাকা হাতে তুলে নিলেন তিনি। ঘাসফুল শিবিরে যোগ দিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশংসা করেন বিশ্বজিৎ দাস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তৃণমূলে যোগ দিয়ে বিশ্বজিৎ দাস (Biswajit Das) বলেন, "একটা পরিস্থিতিতে ভুল করেছিলাম। যা হওয়ার ছিল না। বাংলার ঘরে ঘরে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় পৌঁছে গিয়েছেন। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিকল্প নেই। বিজেপিতে কাজের পরিবেশ নেই। বহিরাগত নেতৃত্বে উপর মানুষ আকৃষ্ট হন না।" সোমবার বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি বিধায়ক তন্ময় ঘোষ। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর থেকে তৃণমূলের পতাকা হাতে তুলে নেন তিনি।


আরও পড়ুন: Nabanna: এখনও নাম পাঠায়নি কেন্দ্র, রাজ্য পুলিসের কার্যনির্বাহী DG মনোজ মালব্য


আরও পড়ুন: Post Office: ছাদ থেকে পড়ছে জল, ঝুলছে চাঙড়, প্রাণহাতে কাজ চলছে কলকাতার দুই ডাকঘরে


একুশের বিধানসভা ভোটে ২০০ আসন নিয়ে এ রাজ্যে সরকার গড়ার হুঙ্কার দিয়েছিল বিজেপি। 'ডলব ইঞ্জিন' সরকারের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন মোদী-শাহরা। তবে অচিরেই তাঁদের সেই স্বপ্ন ভঙ্গ হয়। 'বাংলার মেয়ে' মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর ভরসা রাখেন রাজ্যবাসী। নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় আসে তৃণমূল। বিধানসভা ৭৭ আসন পায় বিজেপি। যদিও এরপর বিধায়ক পদ ছাড়েন দু'জন। পদত্যাগ করেন নিশীথ প্রামাণিক এবং জগন্নাথ সরকার। সাংসদ পদেই বহাল থাকেন তাঁরা। এছাড়া বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন মুকুল রায়।